হাতে করে মাখলেন নিবেদনযোগ্য প্রসাদ। শুধু লক্ষ্মী নয়, বাড়ির গণেশের সামনেও নিবেদন করা হল মিষ্টি। পাঁচালি পড়লেন মিমির মা। লক্ষ্মী মেয়েটির মতো পিছনে হাত জোড় করে বসলেন মিমি। পুজোর পর বাবার পায়ে হাত দিয়ে করলেন প্রণাম। পঞ্চপ্রদীপের তাপ মেয়ের মাথায় সস্নেহে বুলিয়ে দিলেন মা। সব মিলিয়ে পারিবারিক আবহে বেশ অন্যরকম লক্ষ্মীপুজো কাটালেন সাংসদ-অভিনেত্রী মিমি চক্রবর্তী।
গত সপ্তাহে দুর্গাপুজোর অষ্টমীতে কসবায় নিজের আবাসনের পুজোয় অঞ্জলি দিয়েছিলেন অভিনেত্রী তথা তৃণমূল সাংসদ মিমি চক্রবর্তী। সন্ধিপুজোর সময়ও ছিলেন আগাগোড়া। করোনা বিধি মেনে চলেছেন অক্ষরে অক্ষরে। যা করেছিলেন, যেটুকু করেছিলেন, মেনেছিলেন করোনা বিধি।নবমীতেও তার অন্যথা হল না। কসবায় তার নিজের আবাসনের পুজোয় বাইরের লোকেদের জন্য ছিল 'No Entry'। তাই আবাসনের প্রতিবেশীদের সঙ্গেই সাংসদ মাতেন পুজোর আনন্দে। ধুনুচি নিয়ে নাচেনও দেদার।