প্রীতি অভিযোগ করেছিলেন, ছবিতে সুযোগ দেওয়ার টোপ দিয়ে তাঁর সঙ্গে সহবাস করেছেন পেজ থ্রি, ফ্যাশন, চাঁদনি বারের পরিচালক মধুর ভাণ্ডারকর। কিন্তু সুযোগ পাননি তিনি। নিজেকে প্রতারিত বলে দাবি করে ধর্ষণের অভিযোগে ভাণ্ডারকরের বিরুদ্ধে তিনি পুলিশের দ্বারস্থ হন। এ ব্যাপারে তাঁকে পাঠানো এসএমএস মেসেজ আদালতে পেশ করেন তিনি।
এরপর ২০০৫ সালে ভাণ্ডারকরকে খুনের জন্য সুপারি কিলার ভাড়া করেন প্রীতি। তিনি যোগাযোগ করেন আন্ডারওয়ার্ল্ড ডন অরুণ গাওলির সঙ্গে। কাজ মেটানোর অ্যাডভান্স হিসেবে ৭০,০০০ টাকা দেন গাওলির এক সাগরেদকে। পরে গাওলিরই আর এক সাগরেদ বিষয়টি পুলিশে জানিয়ে দেওয়ায় ঘটনা প্রকাশ্যে আসে।
২০১২ সালে সুপ্রিম কোর্ট ভাণ্ডারকরকে যাবতীয় অভিযোগ থেকে মুক্তি দিয়েছে। প্রীতির কেরিয়ার তেমন করে শুরুই হয়নি কখনও। আর চোখে বলিউডের স্বপ্ন নিয়ে মুম্বই আসা মেয়েটি এবার হাজতবাসী হলেন।