সংবাদমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলতে গিয়ে তিনি অভিযোগ করেছেন, এই ঘটনা যখন ঘটে তখন তাঁর বয়স ছিল মাত্র ৯। তাঁর অভিযোগ, ‘আমার ওপর প্রচুর অত্যাচার করা হয়েছে। তখন ছোট ছিলাম, বুঝতাম না, ভাবতাম উনি তো আমার কাকা। কিন্তু বড় হয়ে বুঝতে পারি, এটা অন্য ধরনের স্পর্শ ছিল’।
এই অভিযোগ খারিজ করে দিয়েছেন শামস নবাব সিদ্দিকি। তিনি বলেছেন, খুব শীঘ্রই সত্যিটা সামনে আসবে।
তাঁর ট্যুইট-‘কীভাবে কেউ আইনকে এভাবে ভুলপথে চালিত করে ভিন্ন ভিন্ন বয়ান দিয়ে দিল্লি পুলিশের কাছে একই মামলা দায়ের করতে পারে, যখন দুই বছর আগের দেওয়া বয়ানে আদালত ও উত্তরাখণ্ড হাইকোর্টে মামলায় নওয়াজউদ্দিন সিদ্দিকির নাম ছিল না’।
তিনি ট্যুইটে আরও লিখেছেন, ‘এটাই স্পষ্টত এর উদ্দেশ্য ও সংবাদমাধ্যমে ভুয়ো বিষয় প্রচারের পিছনে থাকা ব্যক্তি সম্পর্কে ইঙ্গিত দেয়। সত্য শীঘ্রই সামনে আসবে’।
অন্যদিকে নওয়াজউদ্দিনের স্ত্রী আলিয়া সিদ্দিকি ট্যুইট করে বলেছেন, ‘এটা সূচনা মাত্র। ইতিমধ্যেই এত সমর্থনের জন্য উপরওয়ালাকে ধন্যবাদ। অনেক কিছু প্রকাশ্যে আসবে এবং সবাইকে হতবাক করবে, কারণ আমি একাই নীরবে সহ্য করিনি। এখন দেখা যাক, কত সত্যিকে টাকা দিয়ে কেনা যাবে এবং কাদেরকে তারা ঘুষ দেবে’।
নওয়াজউদ্দিনের ভাইজির দাবি, তিনি নওয়াজউদ্দিনের কাছ থেকে কোনও সমর্থন পাননি। তাঁর অভিযোগ অভিনেতা তাঁকে বলতেন, ‘কাকা হয়, এমনটা কখনও করতে পারে না’।