নিহালানির দাবি, এখন থেকে ছবিতে যদি ধূমপান বা মদ্যপানের দৃশ্য থাকে, তাহলে সেই ছবিও মুক্তির অনুমতি পাবে না। শুধুমাত্র ডিসক্লেমার দিলেই সামাজিক দায়বদ্ধতা এড়াতে পারে না ছবির পরিচালক-প্রযোজক থেকে শুরু করে অভিনেতা-অভিনেত্রীরা। সেন্সর বোর্ডের তরফে একথাও বলা হয়েছে, ছবির অভিনেতাদের বিশাল প্রভাব রয়েছে জনমানসে। সেখানে চিত্রনাট্যের খুব প্রয়োজন না থাকলে এধরনের দৃশ্য একেবারেই থাকবে না ছবিতে।
এদিকে একের পর এক ছবির ওপর বিভিন্ন সময় নিষেধাজ্ঞা জারি করে বিতর্কে নিহালানি। সিবিএফসির কোপে কখনও পড়েছে ‘উড়তা পঞ্জাব’, কখনও ‘লিপস্টিক আন্ডার মাই বোরখা’। দিন কয়েক আগেই ‘জব হ্যারি মেট সেজল’-এর ট্রেলরে ইন্টারকোর্স শব্দ থাকার জন্যে দৃশ্য ছাঁটাইয়ের নির্দেশ দেয় সেন্সর বোর্ড। ‘ইন্দু সরকার’-এর ওপরও একই নির্দেশিকা জারি হয়েছে। তার মধ্যেই জানা গিয়েছে, এহেন একের পর এক ছবিতে কাঁচি চালানোয় তাঁর ওপর ক্ষুব্ধ সাংস্কৃতিক জগত্। এমনকি তিনি নাকি অদূর ভবিষ্যতে তাঁর চাকরি খোয়াতে পারেন বলেও জানা গিয়েছে।