তেলঙ্গানার বনমন্ত্রী আ্ল্লোলা ইন্দ্রকরণ রেড্ডি এবং রাজ্যসভার সাংসাদ যোগীনাপল্লী সন্তোষ কুমারের সঙ্গে উপস্থিত থেকে আরবান ফরেস্ট পার্কের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন প্রভাস।একটি টেম্পোরারি ওয়াচ টাওয়ার থেকে তিনি বনভূমি পরিদর্শন করেন। এরপর বৃক্ষরোপণও করেন। বন্ধু সন্তোষ কুমারের ‘গ্রিন ইন্ডিয়া চ্যালেঞ্জ’ গ্রহণ করেই বনভূমি সংরক্ষণে প্রভাস উদ্যোগী হয়েছেন বলে জানা গিয়েছে।
নানাবিধ ঔষধি সমৃদ্ধ গাছে পরিপূর্ণ খাজিপল্লী রিজার্ভ ফরেস্ট। তিনটি দীর্ঘ অংশে এই বনভূমি বিভক্ত। আলাদা আলাদা অংশ পৃথক ধরনের গাছের সমাহার। ১৬৫০ একর বনভূমি আগে জালের বেড়া দিয়ে ঘিরে ফেলা হবে। তারপর ইকোলজিক্যাল পার্ক গড়ার কাজ শুরু হবে সেখানে। পার্কের গেট থাকবে, সি থ্রু ওয়াল রাখা হবে, ওয়াকিং ট্র্যাক থাকবে, ভিউ পয়েন্ট থাকবে। আবার মেডিসিনাল প্ল্যান্টগুলি চেনানোর জন্যও আলাদা একটা গ্যালারি গড়া হবে।
তিনি লিখেছেন, হায়দরাবাদের কাছে কাজিপল্লী জঙ্গলের ১৬৫০ একরের দায়িত্ব নিয়ে তার উন্নতির জন্য় কাজ করব। আমি বরাবরই প্রকৃতিপ্রেমী। এতে শহরের ফুসফুসের আয়তন বাড়বে বলে আমার বিশ্বাস।
প্রভাস জানিয়েছেন বন্ধু সন্তোষ কুমারের দ্বারা অনুপ্রাণিত হয়েই তিনি বনভূমি সংরক্ষণে এগিয়ে এসেছেন। এই বনভূমিতে কেমন কাজ হচ্ছে না হচ্ছেত তা তিনি নিজে মাঝে মাঝে এসে পর্যবেক্ষণ করে যাবেন। এবং যদি সত্যিই ভালো কাজ এগয়, তবে আগামী দিন তিনি নতুন প্রজেক্টের জন্য আরও আর্থিক সাহায্য করতে রাজি আছেন।