প্রিয়ঙ্কা লিখেছেন, এখানে শ্যুটিং করা ভীষণ কঠিন হয়ে উঠেছে। ভাবতে পারছি না, এমন পরিস্থিতিতে কীভাবে বাঁচা সম্ভব। সৌভাগ্য, আমাদের কাছে এয়ার পিউরিফায়ার মাস্ক আছে। গৃহহীনদের জন্য প্রার্থনা করুন।
প্রিয়ঙ্কার আগে অর্জুন রামপালও দিল্লির বায়ূ দূষণ নিয়ে পোস্ট করেছেন। তিনি টুইট করেন, এখনই দিল্লি এলাম। এখানকার বাতাস শ্বাস নেওয়ার যোগ্য নয়। দূষণ চোখে দেখা যাচ্ছে, এত ঘন কুয়াশা। সকলে মুখোশ পরে ঘুরছেন। সচেতন হয়ে ওঠার জন্য আমাদের আর কীসের অপেক্ষা করতে হবে? দিল্লি বাঁচান।
লিসা রেও এখন দিল্লিতে। ঘরের বাইরের ছবি টুইট করে লিখেছেন, ছবিই যা বলার বলছে। আমরা কী করলাম? আরও গুরুত্বপূর্ণ, আমরা কী করতে চলেছি?
দিল্লি-এনসিআর এলাকার দূষণ কমার এখনও লক্ষণ নেই। দিল্লি ও আশপাশের এলাকার বাতাস আজও বিষাক্ত, দূষণের মাত্রা ৭০০ পৌঁছে গিয়েছে। জারি হয়েছে হেলথ এমার্জেন্সি। পরিবেশ দফতর বলেছে, এই দূষণের হাত থেকে এখনই মুক্তি পাওয়ার সম্ভাবনা নেই।