মুম্বই: আগের দিনই বলিউড অভিনেতা সলমন খান তাঁর ভাগ্নে আবদুল্লা খানের মৃত্যুর খবর জানিয়েছিলেন এবং পুরানো দিনের ছবি শেয়ার করেছিলেন। সলমনের সদ্য প্রয়াত ভাগ্নে ফিটনেসের ব্যাপারে খুবই উত্সাহী ছিলেন। এক্ষেত্রে মামা সলমনের সঙ্গে তাঁর খুবই মিল ছিল। মুম্বইয়ে ব্যবসা ছিল তাঁর। জানা গেছে, অস্বস্তি বোধ করায় আবদুল্লাকে আন্ধেরির হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পরে সলমনের কথায় তাঁকে বান্দ্রার কাছে একটি হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়। বান্দ্রাতে বাড়ি সলমনের। মামার খুবই ঘনিষ্ঠ ছিলেন আবদুল্লা। স্বাভাবিকভাবেই ভাইপোর মৃত্যুতে শোকবিহ্বল সলমন। করোনাভাইরাস সংক্রান্ত লকডাউনের কারণে ভাগ্নের শেষকৃত্যেও যোগ দিতে পারবেন না তিনি। এজন্য খুবই হতাশ সলমন।
জানা গেছে, সলমন এখন পরিবারের লোকজনদের সঙ্গে পানভেলের ফার্মহাউসে রয়েছেন। লকডাউন ঘোষণার পর তাঁরা এখানে চলে আসেন। ভাগ্নের শেষকৃত্য হবে হবে মধ্যপ্রদেশের ইন্দোরে। সেখানেই বাড়ি আবদুল্লার।


সলমনের ম্যানেজার জানিয়েছেন, লকডাউনের কারণে বলিউড তারকা ভাগ্নের শেষকৃত্যে যোগ দিতে পারবেন না। এজন্য তিনি খুবই হতাশ।

উল্লেখ্য, সলমনের ম্যানেজার সাফ জানিয়েছেন, আবদুল্লার মৃত্যু করোনা সংক্রমণের কারণে হয়নি। ফুসফুসে তীব্র সংক্রমণ থেকে হার্ট ফেল করে মারা গিয়েছেন আবদুল্লা। শেষকৃত্যে আসতে না পারলেও পরে সলমন ভাগ্নে বাডিতে যাবেন বলে জানা গিয়েছে।

সলমনের বাবা সেলিম খান বলেছেন, আবদুল্লা তাঁদের পরিবারের খুবই ঘনিষ্ঠ ছিলেন।