তিনবারের জাতীয় পুরস্কার জয়ী এই জনপ্রিয় অভিনেতা ১৬০-এরও বেশি সিনেমায় অভিনয় করেছেন। ২০১১-য় পদ্মভূষণ এবং ২০১৫-তে দাদাসাহেব ফালকে পুরস্কারে সম্মানিত করা হয় তাঁকে।
‘দিওয়ার’, ‘সত্যম শিবম সুন্দরম’, ‘কভি কভি’, ‘শর্মিলী’, ‘জুনুন’, ‘সুহাগ’, ‘হসিনা মান জায়েগি’, ‘চোর মচায়ে শোর’-র মতো অসংখ্য জনপ্রিয় সিনেমায় তাঁর অভিনয় দর্শকদের মুগ্ধ করে রেখেছে। গত দুই দশক ধরেই প্রচারের আড়ালে ছিলেন তিনি।
গত কয়েক বছর ধরেই অসুস্থ ছিলেন শশী কপূর। তাঁর বাইপাস সার্জারিও হয়েছিল। ২০১৪-য় বুকে সংক্রমণের জন্য হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছিল তাঁকে। শশী কপূরের তিনি সন্তান রয়েছেন। তাঁরা হলেন, কুনাল, সঞ্জনা ও করণ কপূর।
গতকাল রবিবার রাতে আন্ধেরির কোকিলাবেন আম্বানি হাসপাতালে ভর্তি করা হয় তাঁকে। বুকে সংক্রমণের কারণেই তাঁকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
হিন্দি সিনেমার কিংবদন্তী অভিনেতা পৃথ্বীরাজ কপূরের ছেলে এবং রাজ কপূর ও শাম্মী কপূরের ভাই শশী ১৯৬১-তে ‘ধর্মপুত্র’ সিনেমার মাধ্যমে বলিউডে পা রেখেছিলেন।
প্রবীন অভিনেতার প্রয়ানে গভীর শোকপ্রকাশ করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। তাঁর অসাধারণ অভিনয় আগামী প্রজন্মের কাছে স্মরণীয় হয়ে থাকবে বলে মন্তব্য করেছেন মোদী।
শোকপ্রকাশ করেছেন উপরাষ্ট্রপতি বেঙ্গাইয়া নাইডুও।