মুম্বই: দিনকয়েক আগে গাঁটছড়া বেঁধেছেন তাঁরা। কিন্তু সদ্যবিবাহিত স্ত্রীকে নিয়ে অভিযোগের শেষ নেই গায়ক আদিত্য নারায়ণের। কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার তথা অভিনেত্রী শ্বেতা অগ্রবাল খুব অলস এবং উচ্চশাহীন মানুষ। এমনটাই বক্তব্য আদিত্যর। সংবাদমাধ্যমে দেওয়া সাক্ষাৎকারে আদিত্য জানিয়েছেন, কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার, অভিনেত্রী এবং ফ্যাশন ডিজাইনার হওয়া ছাড়াও, আরেকটা দিক আছে শ্বেতার। আদতে শ্বেতা অলস।



আদিত্য বলেন, আমার স্ত্রী অলস এবং উচ্চশাহীন মানুষ। কীভাবে সারাদিন কিছু কাজ না করে কাটিয়ে দেওয়া যায়, সেটা ওর থেকে ভাল কেউ জানে না। আবার অন্যদিকে এক জন বুদ্ধিদীপ্ত মহিলা। ও যা করতে চেয়েছে সেটাই করে দেখিয়েছে। আদিত্যর কথায়, শ্বেতা একজন স্বাধীনচেতা মানুষ। ওর যা ইচ্ছা ও সেটা করে। আমি জানি না ও আরও লেখাপড়া করবে কিনা। আমরা অনেক বছর ধরে একসঙ্গে আছি। ৩৬৫ দিন বা ২৪৭ একসঙ্গে থাকতে হবে তেমন ব্যাপার নেই। তার মানে এটা নয় আমরা একে অপরকে চাই না। সময়, একসঙ্গে থাকা বা না থাকা, পরিবার কোনও কিছুর জন্যই ওর প্রতি আমার ভালবাসা কমবে না। ওর ক্ষেত্রেও তা প্রযোজ্য।



উল্লেখ্য, ২০১০ সালে শাপিত ছবির সেটে পরিচয় হয় দুজনের। এক দশকের বেশি সময় ধরে সম্পর্কে ছিলেন তাঁরা। যদিও এই খবর জানতেন না আদিত্যর বাবা তথা সঙ্গীত শিল্পী উদিত নারায়ণ। তবে এখন অভিনয় করেন না শ্বেতা। আদিত্য বলেন, শ্বেতা অভিনেত্রীর থেকেও কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার বেশি ছিলেন। এখন ও একজন সফল ফ্যাশন ডিজাইনার।