লকডাউনের আগেই ভারতে ফিরেছিলেন সোনম। তারপরই বন্ধ হয়ে যায় আন্তর্জাতিক উড়ান। করোনা পরিস্থিতিতে পরিবারের কাছে থাকতে চেয়েছিলেন তিনি। তাই দেশে ফেরা। 'বাবা অনিল কপূরের বয়স ৬৩। বাবা এটা বলতে চান না মোটেই, তবুও এটাই সত্যি। মায়ের বয়সও ৬৩। আনন্দের ঠাকুমার বয়স ৮০র কাছাকাছি। তাঁর কাছে সেই সময় কেউই ছিলেন না। তাই আমাদের ফিরতেই হত।' নিজেই জানান সোনম।
দেশে ফিরে সোনম করোনা পরিস্থিতিতে বিমানবন্দরে সুরক্ষা ব্যবস্থার প্রশংসা করেন। প্রত্যেকের পাসপোর্ট চেক করে দেখা হচ্ছিল কোন দেশ থেকে ফিরছেন যাত্রীরা। আমরা ও অন্যান্য যাত্রীরা মাস্ক ও গ্লাভস পরেছিলেন।
দেশে থাকাকালীন একবার দিল্লি থেকে মুম্বই যান সোনম। সেখানে বোন রিয়া কপূরের সঙ্গে দেখা করেন ও একগুচ্ছ ছবি পোস্ট করেন।