জানা গেছে, সেখানে সুশান্তর মৃত্যু সংক্রান্ত ঘটনার পুণর্নিমান করা হবে। এরসঙ্গে মীতু ও অন্যান্যরা সিবিআই-এর কাছে যে বয়ান রেকর্ড করেছেন, তার ভিত্তিতে মুখোমুখি জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে।
জানা গেছে. সিবিআই ও ফরেন্সিক দলকে নিয়ে ঘরের চতুর্দিক খতিয়ে দেখছে। প্রথমবার গত ২৩ অগাস্ট সিবিআই যখন এসেছিল, তা ছিল তাদের তদন্তের দ্বিতীয় দিন। ২১ অগাস্ট ঘটনার তদন্তভার সিবিআই-কে দেওয়া হয়। সিবিআই গত ১৬ দিনে বিভিন্ন লোকজনের বয়ান রেকর্ডের পর বিস্তারিত তদন্তের জন্য সুশান্তর বাড়িতে পৌঁছেছে।
উল্লেখ্য, মীতু মুম্বইতেই থাকেন এবং এ কারণে তাঁর কাছে সুশান্ত সম্পর্কে বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য থাকতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে। এই কারণেই সুশান্তর পরিবারের প্রথম সদস্য হিসেবে তাঁরই বয়ান নিয়েছিল কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা। মীতুই পরিবারের সেই সদস্য যিনি সুশান্তর মৃত্যুর আগে তাঁর সঙ্গে ছিলেন এবং সুশান্তর মৃত্যুর পরই পরিবারের প্রথম সদস্য হিসেবে ভাইয়ের বাড়িতে এসেছিলেন।