গণেশ বলেছেন, ‘প্রেমিকার সঙ্গে বিচ্ছেদের পর আমি আত্মহননের কথা ভেবেছিলাম। চূড়ান্ত অবসাদে ভুগছিলাম। জানতে পেরে সুশান্ত আমার সঙ্গে বসে প্রচুর কথা বলেছিল। বুঝিয়েছিল, আত্মহত্যা করা উচিত নয়। আমার বান্ধবীর সঙ্গেও কথা বলেছিল।’ গণেশ যোগ করেছেন, ‘যতটুকু আমি ওকে চিনি, কেরিয়ার, সম্পর্ক বা আর্থিক বিষয়ে কোনওদিন অবসাদে ভোগার মতো ছেলে ও ছিল না।’
গণেশ বলেছেন, ‘সুশান্তের জীবনে ব্যর্থতা বলে কিছু ছিল না। ও সব কিছু ভুলে ভবিষ্যতের দিকে দেখতে পারত। কেরিয়ার, সম্পর্ক বা আর্থিক কারণে ও আত্মহত্যা করতে পারে ও, বিশ্বাসই হচ্ছে না।’
সুশান্তের মৃত্যুর নেপথ্যে কোনও গূঢ় রহস্য রয়েছে বলে মনে করেন গণেশ।