তাঁর বিরুদ্ধে ওঠা সমস্ত অভিযোগ শুধু ভিত্তিহীন বলেই দাবি করেননি নানা পটেকর, তনুশ্রীর বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপ নেওয়ারও হুমকি দিয়েছেন। নানার বক্তব্য, কেউ যদি তাঁর বিরুদ্ধে উল্টোপাল্টা কিছু বলেন, তাতে তাঁরতো কিছু করার নেই।
২০০৮ সালে ঘটনাটি ঘটেছিল। সেসময় নানার বিরুদ্ধে মুখও খুলেছিলেন তনুশ্রী। তারপর অন্তরালে চলে যান তিনি। ফের এক দশক পর নিজের ওপর হওয়া এই অন্যায় নিয়ে মুখ খুললেন তনুশ্রী।
নানার দাবি, সেদিন শ্যুটিং সেটে দুশো জন লোক উপস্থিত ছিল। তারপরও তনুশ্রীর দাবি, অভিনেতা নাকি জোর করে কাছে টেনে তাঁর সঙ্গে ঘনিষ্ঠ দৃশ্য করতে চেয়েছিলেন। এব্যাপারে নানার বক্তব্য, তাঁর কিছুই বলার নেই। সেই সঙ্গে অভিনেতা একথাও বলেন, তনুশ্রীতো তাঁর মেয়ের বয়সি।
তবে আশ্চর্যজনক ভাবে এখনও পর্যন্ত এব্যাপারে বলিউড মুখ খোলেনি। অমিতাভ বচ্চন, আমির খানেরা নিজেদের এই বিতর্ক প্রসঙ্গে কোনও মন্তব্য করতে চাননি। আপাতত এটাই দেখার, তনুশ্রীর এই সাহস অন্য অভিনেত্রীদেরও সাহস যোগায় কিনা, যাঁরা কোনও না কোনও সময় এধরনের ব্যবহারের শিকার হয়েছেন!