মুম্বই: সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাকাউন্টের পাশে একটা ছোট্ট নীল সাদা চিহ্ন যেন অনেক গুণে বাড়িয়ে দেয় সেই প্রোফাইলের দাম, মাত্রা সবই। সোশ্যাল মিডিয়ায় এই চিহ্নের পোশাকি নাম হল 'ব্লু টিক'। আর এই চিহ্ন যাঁর প্রোফাইলে থাকে, তাঁর অ্যাকাউন্টটিকে বলা হয় ভেরিফায়েড অ্যাকাউন্ট। অর্থাৎ সেই অ্যাকাউন্টটি ওই সোশ্যাল মিডিয়া সংস্থা থেকে পরীক্ষা ও যাচাই করা হয়েছে। আর তাই এই ভেরিফায়েড অ্যাকাউন্টকে বেশ বিশ্বাসযোগ্য বলেই মনে করেন সাধারণ মানুষ।


সাধারণত এই ব্লু টিক-এর সুবিধা পান যে কোনও ক্ষেত্রের তারকারা। তবে চাইলে সাধারণ মানুষও আবেদন জানাতে পারেন নিজেদের অ্যাকাউন্টটিকে 'ব্লু-টিক' করার জন্য। নিজের ট্যুইটার অ্যাকাউন্টটি 'ব্লু-টিক' অর্থাৎ ভেরিফায়েড করার জন্য আবেদন জানিয়েছিলেন প্রাক্তন বিশ্বসুন্দরী সুস্মিতা সেনও। কার কাছে? ললিত মোদি (Lalit Modi)-র কাছে। সোশ্যাল মিডিয়ায় ফের ভাইরাল নায়িকা আর ললিত মোদির কথোপকথন। 


এই ট্যুইটটি ২০১১ সালের। ট্যুইটারে সুস্মিতা সেন লিখেছেন, 'অবশেষে আমার ট্যুইটার অ্যাকাউন্টটি ভেরিফায়েড হয়ে গিয়েছে। অনেক ধন্যবাদ ললিত মোদি আপনার সাহায্যের জন্য। এই টিক মার্কটার অনেক কিছু। পার্টি টাইম।'


ট্যুইট থেকেই স্পষ্ট, দীর্ঘদিন থেকেই ললিত মোদির সঙ্গে আলাপ ছিল সুস্মিতার। এমনকি বিভিন্ন সময়ে তাঁর সাহায্যও পেয়েছেন সুস্মিতা।


 






তবে এই প্রথম নয়, এর আগে ভাইরাল হয়েছিল ললিত ও সুস্মিতার আরও একটি কথোপকথনও। সেই ট্যুইটের কথোপকথনে এক জায়গায় প্রাক্তন বিশ্বসুন্দরীর প্রতি ললিতের আর্জি, 'আমার এসএমএস-এর রিপ্লাই করুন'। ট্যুইটের নিচে লেখা সাল বলছে, ট্যুইটটি ২০১৩ সালের। সেই ট্যুইট দেখে এক নেটিজেনের মন্তব্য, 'কখনও হাল ছাড়া উচিত নয়।' একজন আবার লিখেছেন, '৯ বছর বাদে উত্তর এল।'