কলকাতা: পায়েস থেকে পোলাও, তেজপাতা থাকে না এমন রান্না খুবই কম। স্বাদ-গন্ধের কারণেই নানা পদে জায়গা করে নেয় শুকনো তেজপাতা। তবে শুরু রান্নাঘরেই আটকে নেই এর গুণাগুণ। তেজপাতার রয়েছে বহু ওষধিগুণও। 


ব্যাকটেরিয়ানাশক
তেজপাতায় ব্যাকটেরিয়ানাশক যৌগ রয়েছে। রান্নায় তেজপাতা দিলে ব্যাকটেরিয়া বৃদ্ধি ব্যাহত হয়।


মধুমেহ নিয়ন্ত্রণে কার্যকরী
নিয়মিত তেজপাতা খেলে মধুমেহ নিয়ন্ত্রণ করা যায় বলে মনে করেন অনেকে। বেশ কিছু সমীক্ষায় এমন তথ্য মিলেছে।
 
ওষধিগুণ
অরুচি দূর করতে তেজপাতা খাওয়ার চল রয়েছে। কাশি কমাতে লবঙ্গ ও তেজপাতা দিয়ে চা বানিয়ে খাওয়া যায়। গরম জলে তেজপাতা ফেলে সেই জলে গার্গল করলে উপকার মেলে।   


সর্দি তাড়াতে কার্যকর
হালকা সর্দিকাশি হলে তেজপাতার গন্ধে উপকার হয়। প্রয়োজনে তেজপাতা সেদ্ধ করে সেই জল খেলেও উপকার মিলতে পারে। 


মানসিক চাপে সুরাহা
তেজপাতার মধ্যে লিনালুল নামক যৌগ রয়েছে। মানসিক চাপ কাটাতে, দুশ্চিন্তা দূর করতে তা সাহায্য করে। 


হৃদযন্ত্রের সাহায্য
তেজপাতায় যা উপাদান রয়েছে। তা হৃদযন্ত্র ভাল রাখতে সাহায্য করে। রক্তচাপ ও কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে রাখতেও সাহায্য করে। ফলে ভাল থাকে হার্ট।


বৃদ্ধি করে হজমশক্তি
পাচনপ্রক্রিয়া ঠিক রাখতে তেজপাতার জুড়ি মেলা ভার। আইবিএস-এর ক্ষেত্রে বা অন্ত্রের প্রক্রিয়া ঠিকমতো চলতে তেজপাতা সাহায্য করে থাকে। 


ডিসক্লেইমার : কপিতে উল্লেখিত দাবি, পদ্ধতি পরামর্শস্বরূপ। প্রয়োজনীয় চিকিৎসাপদ্ধতি/ডায়েট ফলো করার জন্য অবশ্যই বিশেষজ্ঞ / চিকিৎসকের সঙ্গে কথা বলুন ও সেইমতো নিয়ম মেনে চলুন।