Feel lazy all the time: সারাক্ষণ ক্লান্ত লাগছে ? সকালে ঘুম থেকে উঠে ফের আলস্য শরীর জুড়ে ?  আলস্য কিছুতেই পিছু ছাড়ছে না ?  এমন এক-একটা সময় যায়, যখন রাতের ঘুমও আলস্য দূর করতে পারে না। এটা শারীরিক সমস্যা তো বটেই, কিছুটা মানসিক একঘেয়েমিও এর কারণ বটে ! কী হতে পারে - 



  • সবসময় অলস ভাব।

  • শরীরে ভারী ভাব

  • কোনও কাজে ইতিবাচক অনুভূতি না আসা -এই সমস্যার প্রাথমিক উপসর্গ। 

    বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই এর কারণ স্বাস্থ্যকর খাবার না খাওয়া। পুষ্টিকর খাবার না খেলে বা  ক্র্যাশ ডায়েটিং করলে এই সমস্যা আসতে পারে। এতে করে 

  • শক্তি কমে আসে। 

  • কাজে মন লাগে না। 

  • শরীরে জলের ঘাটতি হতে পারে। 
    এই সমস্যা এড়িয়ে চলতে কয়েকটি বিষয়ে নজর দিতে হবে। 


জল কম খাবেন না 
যারা কম জল খান, তাঁদের এনার্জি লেভেল কমে যায়। যত ভাল ভাল খাবারই খান না কেন, জল না খেলে কিছুতেই শরীরে শক্তি পাবেন না ।  প্রতিদিন ৪ থেকে ১০  গ্লাস জল খেতে হবে। বিভিন্ন প্রকারের সফট ড্রিঙ্ক বা বেভারেজেস খেতে আমরা খুবই পছন্দ করি। জিভের স্বাদ অনুযায়ী খেতে ভালো লাগলেও শরীরের জন্য এগুলো অত্যন্ত ক্ষতিকর। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা নিমেষে কমিয়ে স্বাস্থ্যের প্রভূত ক্ষতি করে। তাই সফট কার্বোনেটেড ড্রিঙ্ককে জলের বিকল্প ভাববেন না। 


শরীরে আয়রনের ঘাটতি নয় তো ?
আপনি খাবার ঠিকঠাক খাচ্ছেন, জলও খান মেপে, তবুও শরীরে সারাক্ষণ ক্লান্তি ?  তাহলে এর কারণ হতে পারে শরীরে আয়রনের ঘাটতি। কীভাবে বুঝবেন ? আচ্ছা, আপনার কি এই সমস্যাগুলিও হয় ? 



  • অসম্ভব ক্লান্তি

  • ঘুম ভাব সবসময়

  • হঠাৎ রাগ

  • পায়ে ব্যথা 

  • সারাক্ষণ মেজাজ খিটখিটে
    এমন পরিস্থিতিতে আপনার খাদ্যতালিকায় থাকুক

  • শিম

  • পালং শাক

  • মাখানা

  • ড্রাইফ্রুটস 

  • প্রয়োজনে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।


আপনি কি লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ? 

অন্য কারও সমৃদ্ধি দেখে অনেকেই নিজের সঙ্গে তুলনা করেন। এতে মনে অবসাদ আসে। তা থেকে ক্লান্তি। তাই নিজের কম্পিটিটিটর হতে হবে নিজেকেই। অন্য কারও নিরিখে নিজেকে মাপবেন না। 


 


ডিসক্লেইমার : কপিতে উল্লেখিত দাবি, পদ্ধতি পরামর্শস্বরূপ। প্রয়োজনীয় চিকিৎসাপদ্ধতি/ডায়েট ফলো করার জন্য অবশ্যই বিশেষজ্ঞ / চিকিৎসকের সঙ্গে কথা বলুন ও সেইমতো নিয়ম মেনে চলুন।