কলকাতাঃ আজ বিশ্ব ইমোজি দিবস ( World Emoji Day 2022)। ডিজিটালাইজেশনের যুগে এখন আবেগের বিস্ফোরণ সব ইমোজিতে। প্রেম থেকে ব্রেকআপ, সবেতেই এক্সপ্রেশন নিয়ে স্টক রেখেছে ইমোজি ( Emoji)। তবে মোবাইল আশার অনেক আগে থেকেই এই ইমোজির যাত্রা শুরু। বলা যায় জন্ম হয়েছিল। তবে এখনকার মতো ছিল না নিশ্চয়, তবুও মুখে একগাল হাসি কিন্তু লেগেই থাকতো। চলুন দেখে নেওয়া যাক।


আরও পড়ুন, Covid 19: কোনও উপসর্গ নেই ? জানুন কোভিড হয়েছে বুঝবেন কী করে ?


১৯৯৯ সালে জাপানি পোগ্রামারের মাধ্যমেই ইমোজির জন্ম হয়


সাল ১৯৯৯। বিশ্বে প্রথম এই ইমোজির আর্বিভাব। ১৯৯৯ সালে জাপানি পোগ্রামার শিগেতাকা কুরিতার মাধ্যমেই ইমোজির জন্ম হয়। তখন মোবাইলের যুগ আসেনি। তখন মার্কেটে হিট পেজার নামক একটি যন্ত্র। সেই সময় থেকেই ইউনিকোর্ট কনসোর্টিয়াম সমস্ত সফটওয়্যার সিস্টেম জুড়ে বিশ্বমানের ইমোজি-সহ অক্ষরগুলি স্থাপন করা হয়। প্রত্যকটিরই ফ্রিকুয়েন্সি মেনে অবয়ব তৈরি করা হয়। বর্তমানে ইমোজির জনপ্রিয়তা ক্রমশ বাড়ছে। আর এই সৃষ্টিকে সম্মান জানিয়েই ১৭ জুলাই দিনটিকে বিশ্ব ইমোজি দিবস হিসেবে পালন করা হয়। 


মিষ্টি হাসি থেকে গোমড়ামুখো, সব রকম ইমোজিই বেশ হিট


প্রসঙ্গত, আজকাল প্লেনে হোক কিংবা ট্রেনে, ক্ষণিকেই কয়েক কোটি ইমোজির আদানপ্রদান হয়। প্রেম থেকে প্রত্যাখানে সবেতেই বাজিমাত ইমোজির। সবে প্রথম দেখা, কীবলবেন খুঁজে পাচ্ছেন না। আড়ালে আবডালে, ইমোজির বিকল্প কেউ নেই। মনের ভাব প্রকাশ করতে ওস্টাদ সে। মিষ্টি হাসি থেকে গোমড়ামুখো, সব রকম ইমোজিই বেশ ভালমতোই ব্যবহার হয়। তবে সবথেকে বেশি ব্যবহার হয়, মুখ বন্ধ স্মাইলি এবং রেড হার্ট ভারতে। কারণ ভালোবাসতে এই দেশ তথা রাজ্যে। তাই মনে ভিতরে যাই থাক, ইমোজি মনে কথা নিয়ে গিয়ে বলে দেয় নানা এক্সপ্রেশনে। তবে মাথা গরম হলে কথা বলতে ইচ্ছে না করলেও নানা ইমোজি আছে। মুখ লাল হয়ে যাওয়া ইমোজি থেকে শুরু করে রাগ বের হচ্ছে ইমোজি রয়েছে।