লকডাউনের সময় প্রীতি নামে ওই মহিলা কনস্টেবলকে লোহিয়া ফাঁড়িতে ডিসিপির (মহিলাদের বিরুদ্ধে অপরাধ দমন) দপ্তরে মোতায়েন করা হয়েছিল।
তাঁর গলায় ক্ষত বন্ধ করতে ডাক্তারদের আটটা সেলাই করতে হয়েছে, তিনি কথা বলতে পারছেন না বলে জানিয়েছেন গাজিপুরের এসএইচও ব্রিজেশ সিংহ। তিনি বলেছেন, ডাক্তাররা জানিয়েছেন, ওর ভয়েসবক্স খারাপ হয়নি। কিন্তু প্রচুর রক্ত বেরিয়ে যাওয়ায় ৪৮ ঘন্টা পর্যবেক্ষণে রাখা হবে। একই জায়গায় এ ধরনের আরও দুটি ঘটনার অভিযোগ আসায় গাজিপুর পুলিশ অজ্ঞাতপরিচয় ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেছে। আমরা ওই এলাকায় লকডাউনের মধ্যে কারা বাড়ির ছাদ থেকে ঘুড়ি ওড়াচ্ছে, আর কারা ঘুড়ির সুতো বিক্রি করে, খোঁজখবক করে তার তালিকা বানাচ্ছি। ঘুড়ি ওড়ানো একটা বিপজ্জনক, প্রাণঘাতী ব্যাপার হয়ে উঠছে। প্রায়ই বিদ্যুত সরবরাহেও এজন্য অসুবিধা হয়। কড়া ব্যবস্থা নেওয়া হবে।