এফডিএ মন্ত্রী রাজেন্দ্র সিংনে বলেছেন, ওষুধ কম পড়ায় এই সিদ্ধান্ত নিতে বাধ্য হয়েছেন তাঁরা, তা ছাড়া এই ওষুধ ব্ল্যাকে বিক্রি হচ্ছে। তাঁদের কাছে তথ্য আছে, যাঁদের এই ওষুধ দরকার নেই তাঁরা এটা কিনে বেশি দামে বিক্রি করার চেষ্টা করছেন। তাই ওষুধের দোকান থেকে এই সব ওষুধ কিনতে হলে আধার কার্ড, প্রেসক্রিপশন সহ এই সব কাগজপত্র আবশ্যক।
যদিও কয়েকজন চিকিৎসকের বক্তব্য, এত কিছু নথি জোগাড় করতে হলে করোনা রোগীদের আত্মীয়রা এই সঙ্কটে সমস্যায় পড়বেন। চিকিৎসকরা এই ওষুধগুলি নির্মাতাদের থেকে সরাসরি পাচ্ছেন, তাঁরা এগুলি জমা করছেন কিনা তা তদন্ত করে দেখছে রেগুলেটরি অথরিটি।
রাজেন্দ্র সিংনে এর মধ্যে বাইকুল্লার মাসিনা হাসপাতালে যান, আচমকা হাজির হন একটি হোলসেল ওষুধের দোকানেও। তাঁর সঙ্গে যে এফডিএ আধিকারিক ছিলেন, তিনি জানিয়েছেন, তাঁরা কোনওরকম অনিয়ম খুঁজে পাননি।
মহারাষ্ট্রে দেশের মধ্যে করোনা সংক্রমণ সব থেকে বেশি, ২,৩৮,৪৬১ জন আক্রান্ত হয়েছেন।