রেল সূত্রে খবর, কেরল এক্সপ্রেসের এস-৮ ও এস-৯ কামরায় ছিলেন মৃত যাত্রীরা। ওই কামরায় থাকা অন্য যাত্রীরা জানিয়েছেন, সোমবার সন্ধেয় সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা অসুস্থ হয়ে পড়েন। ট্রেন ঝাঁসি পৌঁছনোর আগেই তিনজনের মৃত্যু হয়। চতুর্থ যাত্রীকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলেও, তাঁকে বাঁচানো সম্ভব হয়নি।
গত কয়েক সপ্তাহ ধরেই ঝাঁসিতে তাপপ্রবাহ চলছে। দিনের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৪৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসের বেশি থাকছে। এই গরমে ট্রেনের সাধারণ কামরায় থাকা যাত্রীরা সমস্যায় পড়েছেন। তাঁদের জন্য স্টেশনগুলিতে পর্যাপ্ত পানীয় জলের ব্যবস্থা করা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন রেলের জনসংযোগ আধিকারিক।