বিগবাস্কেট অ্যাপে ময়দা, চা, দুধ পাওয়া যাচ্ছে না। তবে এখন সব মালপত্র পৌঁছে দেওয়ার ব্যবস্থা করা হচ্ছে জানিয়েছেন মেনন। তিনি আরও জানিয়েছেন, গত বছর এই ই-গ্রসারি ব্যবসা শুরু করার পর এখন কাজের পরিধি অনেক বেড়েছে। কিন্তু এখন কর্মীর অভাবে কাজে সমস্যা হচ্ছে। লকডাউনের আগেই কর্মীরা গ্রামের বাড়িতে চলে যাওয়ায় সমস্যা হচ্ছে, জানালেন বিগবাস্কেটের সিইও
ওয়েব ডেস্ক, এবিপি আনন্দ | 22 Apr 2020 03:31 PM (IST)
বিগবাস্কেট অ্যাপে ময়দা, চা, দুধ পাওয়া যাচ্ছে না। তবে এখন সব মালপত্র পৌঁছে দেওয়ার ব্যবস্থা করা হচ্ছে জানিয়েছেন মেনন।
নয়াদিল্লি: লকডাউনের মধ্যে প্রচুর অর্ডার আসছে। কিন্তু যথেষ্ট জিনিসপত্র মজুত থাকা সত্ত্বেও সেগুলি গ্রাহকদের বাড়িতে পৌঁছে দেওয়া সম্ভব হচ্ছে না। এর কারণ জানালেন বিগবাস্কেট সংস্থার চিফ এগজিকিউটিভ অফিসার হরি মেনন। তাঁর ব্যাখ্যা, ‘আমরা তিন মাস আগে থাকতেই পরিকল্পনা সেরে রাখি। আমাদের কাজের মধ্যে থাকে গুদাম ঠিক করে রাখা, মালপত্র রাখার জায়গা ঠিক করা, মালপত্র তোলা, জিনিসপত্রের তালিকা তৈরি করা, কর্মী নিয়োগ করা, ডেলিভারি ভ্যান ঠিক করা। আমাদের সাপ্লায়ার, এফএমসিজি কোম্পানিগুলির সঙ্গে সম্পর্ক ভাল। ১৫,০০০ নথিভুক্ত কৃষক ও কারখানার সঙ্গে আমাদের যোগ আছে। ফলে লকডাউনের সময়ও আমরা পরিষেবা দিতে পারব। কিন্তু একটা সমস্যা হয়েছে। আমাদের বেশিরভাগ কর্মীই লকডাউন শুরু হওয়ার আগে গ্রামে চলে গিয়েছেন। সেই কারণে বেশি জিনিসপত্র ক্রেতাদের কাছে পৌঁছে দিতে পারছি না।’