বিহারের স্বাস্থ্য দফতরের প্রধান সচিব সঞ্জয় কুমার জানিয়েছেন, ‘মৃত যুবক মুঙ্গেরের বাসিন্দা হলেও, কর্মসূত্রে কাতারে থাকতেন। তিনি সম্প্রতি দেশে ফেরেন। কলকাতাতেও এসেছিলেন তিনি। এখান থেকে বিহারে ফিরে তাঁর মৃত্যু হয়েছে। করোনা ভাইরাস ছাড়াও তাঁর কিডনির সমস্যা ছিল। সেটাই মৃত্যুর কারণ।’
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার ডিরেক্টর জেনারেল টেড্রোস অ্যাডহানম গেব্রিয়াস জানিয়েছেন, ‘করোনা ভাইরাসের প্রভাব বয়স্কদের উপরেই সবচেয়ে বেশি পড়ছে। তবে তরুণরাও রেহাই পাচ্ছেন না। বিভিন্ন দেশ থেকে যে তথ্য আসছে তা থেকে জানা যাচ্ছে, ৫০ বছরের কমবয়সি অনেকেই করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি। তরুণ প্রজন্মের জন্য আমার বার্তা হল, আপনারা অপ্রতিরোধ্য নন। এই ভাইরাস আপনাদের কয়েক সপ্তাহের জন্য হাসপাতালে ভর্তি করে দিতে পারে বা মৃত্যুও ঘটাতে পারে। কী করতে চান, সেই সিদ্ধান্ত আপনাদেরই নিতে হবে।’