১৯৯১ সালে তত্কালীন কেন্দ্রীয় সরকার ওই জমি অধিগ্রহণ করে।
কেন্দ্রের পদক্ষেপকে সঠিক আখ্যা দিয়েছে বিশ্ব হিন্দু পরিষদ (ভিএইচপি)। সংগঠনের আন্তর্জাতিক অস্থায়ী সভাপতি অলোক কুমার বলেছেন, এই জমি রাম জন্মভূমি ন্যাসের। কোনও মামলা-মোকদ্দমাও নেই তা ঘিরে। কেন্দ্র সঠিক লক্ষ্যেই এগিয়েছে। আমরা স্বাগত জানাচ্ছি।
কেন্দ্রের পিটিশনে বলা হয়েছে, রামজন্মভূমি ন্যাসও (রামমন্দির নির্মাণের জন্য তৈরি ট্রাস্ট) ১৯৯১ সালে অধিগৃহীত ওই অতিরিক্ত জমি তার প্রকৃত মালিকদের ফেরানোর দাবি করেছে।
সুপ্রিম কোর্ট আগেই বিতর্কিত এলাকার আশপাশের ওই ৬৭ একর জমিতে স্থিতাবস্থা বজায় রাখার নির্দেশ দেয়।
প্রসঙ্গত, ২০১০ সালে এলাহাবাদ হাইকোর্ট চারটি দায়রা মামলায় এক রায়ে বিতর্কিত ২.৭৭ একর জমি তিন পক্ষ সুন্নি ওয়াকফ বোর্ড, নির্মোহী আখাড়া ও রাম লালার মধ্যে সমান তিন ভাগে বন্টন করে দিতে বলে, যার বিরুদ্ধ ১৪টি আবেদন পেশ হয়েছে সুপ্রিম কোর্টে।
এদিকে ছুটিতে চলে যাওয়ায় ৫ বিচারপতির সংবিধান বেঞ্চের সদস্য বিচারপতি এস এ বোবদেকে পাওয়া যাবে না বলে মঙ্গলবারের নির্ধারিত অযোধ্যার জমি মালিকানা বিতর্ক মামলার শুনানি গত রবিবার বাতিল ঘোষণা করে সুপ্রিম কোর্ট। পরদিনই সুপ্রিম কোর্টে গেল নরেন্দ্র মোদি সরকার।