এছাড়া তিনি ট্যুইট করেছেন, রাফাল কেলেঙ্কারির নথিপত্র জোগাড় করছিলেন সিবিআই প্রধান। তাই জোর করে তাঁকে ছুটিতে পাঠিয়ে দেওয়া হল। প্রধানমন্ত্রী একেবারে স্পষ্ট বার্তা দিচ্ছেন যে, রাফালের ধারেকাছে ঘেঁষলেই সরিয়ে দেওয়া হবে, ধ্বংস করে দেওয়া হবে। দেশ ও সংবিধান বিপন্ন।
কংগ্রেসও অভিযোগ করেছে, কেন্দ্রীয় ভিজিল্যান্স কমিশনের (সিভিসি) নিয়োগের ক্ষেত্রে কোনও ক্ষমতা নেই, তার অপব্যবহার করছে মোদী সরকার।
যদিও কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী অরুণ জেটলি রাফাল ডিলের তদন্ত করতে চেয়েছিলেন বলে ভার্মাকে সরিয়ে দেওয়ার অভিযোগ ‘বস্তাপচা’ বলে উড়িয়ে দাবি করেছেন, কেন্দ্রীয় ভিজিল্যান্স কমিশনের সুপারিশ মেনেই অলোক ভার্মা ও রাকেশ আস্থানাকে সরানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার।