প্রসঙ্গত, মার্চের মাঝামাঝি রাজধানীর নিজামুদ্দিনে হওয়া ওই অনুষ্ঠানকে দেশে করোনাভাইরাস সংক্রমণ ছড়ানোর হটস্পট অর্থাত আঁতুরঘর হিসাবে দেখা হচ্ছে। সমাবেশের আয়োজক ছিল তবলিগ জামাত। সেখানে দেশ-বিদেশ থেকে কয়েক হাজার লোক জড়ো হয়। সেখান থেকে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে পরে তাদের অনেকে দেশের নানা প্রান্তে ছড়িয়ে পড়ে, তাদের মাধ্যমেই ব্যাপক সংখ্যায় সংক্রমণ ছড়িয়েছে বলে অভিযোগ। তাদের অনেককেই চিহ্নিত করে খুঁজে কোয়ারেন্টিন করা হয়েছে।
মুখ্যমন্ত্রী ট্যুইট করেছেন, রাজ্য থেকে নিজামুদ্দিন মারকাজে উপস্থিত থাকা সবাইকে কোয়ারেন্টাইনে পাঠিয়েছে, বিদেশ থেকে আসা যেসব লোকজন বিভিন্ন ধর্মস্থানে গা ঢাকা দিয়ে রয়েছে, তাদেরও শনাক্ত করেছে প্রশাসন। এরপরও কেউ কোথাও লুকিয়ে থাকলে তাকে আবেদন করছি, ২৪ ঘন্টার মধ্যে প্রশাসনকে স্বেচ্ছায় জানান, নইলে দেশ ও রাজ্যের নিরাপত্তা বিপন্ন করে তোলায় ফৌজদারি অভিযোগের মুখে পড়তে হবে। প্রয়োজনীয় আইনি পদক্ষেপ করা হবে। গতকাল পর্যন্ত মধ্যপ্রদেশে করোনাভাইরাসে মারা গিয়েছেন ২৩ জন, সংক্রমিত ৩১৩জন।