কংগ্রেসের পক্ষ থেকে ৩৭০ ধারা প্রত্যাহারের বিরোধিতা করা হয়েছে। তবে কর্ণ বলেছেন, ‘আমি একতরফাভাবে সরকারের এই পদক্ষেপের নিন্দা করতে চাই না। এই সিদ্ধান্তের কিছু ইতিবাচক দিক আছে। লাদাখকে কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল ঘোষণা করার সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানাচ্ছি। ৩৫ এ ধারায় লিঙ্গবৈষম্যের সমস্যার সমাধান করা জরুরি ছিল। পশ্চিম পাকিস্তানের উদ্বাস্তুদের মুক্তি দেওয়া এবং তফশিলি উপজাতিদের জন্য সংরক্ষণ স্বাগত। প্রথমবার জম্মু ও কাশ্মীরে ন্যায়সঙ্গতভাবে রাজনৈতিক ক্ষমতা ভাগ করে দেওয়া হবে।’
জম্মু ও কাশ্মীরের প্রথম ও শেষ সদর-ই-রিয়াসত কর্ণ আরও বলেছেন, ‘জম্মু ও লাদাখ সহ সারা দেশ এবং সংসদের সমর্থন পাচ্ছে এই কঠোর পদক্ষেপ। আমি একতরফাভাবে এর নিন্দা করতে চাই না। ১৯৬৫ সালে সদর-ই-রিয়াসত থাকার সময় আমি লাদাখকে কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল ঘোষণা করার প্রস্তাব দিয়েছিলাম। কাশ্মীরে রাজনৈতিক আলোচনা চালিয়ে যাওয়া জরুরি। রাজ্যের সব অংশের মানুষের উন্নতিই আমার একমাত্র লক্ষ্য।’