কেজরিওয়াল আরও জানিয়েছেন, ‘দিল্লিতে এখন ৭৫টিরও বেশি বেশি জায়গা হটস্পট হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। এখনও পর্যন্ত আক্রান্তের সংখ্যা ১,৯০০-রও বেশি। তাঁদের মধ্যে ২৬ জন আইসিইউ-তে আছেন। ৬ জন আছেন ভেন্টিলেটরে। মৃত্যু হয়েছে ৪৩ জনের। লকডাউন শিথিল করা হলে আক্রান্তের সংখ্যা বাড়তে পারে। সেক্ষেত্রে পরিস্থিতি সামাল দেওয়া অত্যন্ত কঠিন হয়ে যাবে। তবে এখন পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে। আতঙ্কিত হওয়ার কারণ নেই। বাচ্চারা স্কুলে যেতে পারছে না, লোকজন পেশাগত প্রয়োজনে বাড়ির বাইরে যেতে পারছেন না। আমি এটা নিয়ে উদ্বিগ্ন। কিন্তু লকডাউন শিথিল করলে যদি হাসপাতালের শয্যা, ভেন্টিলেটর কম পড়ে, তাহলে কী হবে? সে কথা ভেবেই আমরা লকডাউন শিথিল করছি না।’
দিল্লিতে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা উদ্বেগজনক। অন্য রাজ্য এবং বিদেশ থেকে বহু মানুষের যাতায়াতের কারণেই দিল্লিতে সংক্রমণ ছড়িয়েছে বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞরা। দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী জানিয়েছেন, গতকাল শহরাঞ্চলে ৭৩৬ জনকে পরীক্ষা করা হয়েছে। তাঁদের মধ্যে ২৫ শতাংশ ব্যক্তির শরীরে করোনা ভাইরাস ধরা পড়েছে। সেই ১৮৬ জনের শরীরেই কোনওরকম উপসর্গ ছিল না।