রবিবার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের তরফে জারি করা নির্দেশে বলা হয়, “সরকারি এবং বেসরকারি সংস্থার সুরক্ষা ব্যবস্থার কথা মাথায় রেখেই কর্মচারীদের মোবাইল ফোনে আরোগ্য সেতু অ্যাপ্লিকেশনটি আছে কি না তা নিশ্চিত করা উচিত নিয়োগকর্তাদের। কীভাবে এই অ্যাপটি ফোনে থাকলে প্রত্যেকের স্বাস্থ্যের গতিবিধি জানা যাবে সে বিষয়ে জেলা প্রশাসনও পরামর্শ দিতে পারবেন জনগণকে।”
প্রসঙ্গত, তৃতীয় দফার লকদাউন শুরুর সময় কেন্দ্রের তরফে জারি করা নির্দেশিকায় বলা হয়েছিল যে কনটেন্টমেন্ট জোনে ১০০ শতাংশ আরোগ্য সেতুর ব্যবহার করতে হবে এবং তা নিশ্চিত করতে হবে স্থানীয় প্রশাসনকেই। বেসরকারি এবং সরকারি সব ক্ষেত্রেই আরোগ্য সেতু অ্যাপ ডাউনলোড করা বাধ্যতামূলক। বেসরকারী ক্ষেত্রে কর্মীরা অ্যাপ ডাউনলোড করেছেন কি না তা নিশ্চিত করতে বলা হয়েছিল সংস্থার প্রধানদের। নতুন নির্দেশিকায় সেই নিয়মে বদল আনতে বাধ্য হল স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক। তবে সরকারি কর্মীদের জন্য এই অ্যাপ ডাউনলোড করা বাধ্যতামূলকই রাখা হয়েছে।