কলকাতার সিএসআইআর-ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অফ কেমিক্যাল বায়োলজির বিজ্ঞানী উপাসনা রায় বলেছেন, ‘আমরা এ বছরের এপ্রিলেই করোনা ভাইরাসের এই ধরন প্রত্যক্ষ করেছি। বিভিন্ন দেশে ছড়িয়ে পড়ে এটি। মালয়েশিয়ায় এটি নতুন হতে পারে, কিন্তু আসলে এটি নতুন কিছু নয়। এ নিয়ে আশঙ্কার কিছু নেই।’
ভারত থেকে মালয়েশিয়ায় যাওয়া একটি রেস্তোরাঁর কর্ণধার সহ কয়েকজনের শরীরে ‘ডি৬১৪জি’ ধরা পড়ে। এরপরেই আতঙ্ক ছড়ায়। মালয়েশিয়ার ডিরেক্টর জেনারেল অফ হেলথ ফেসবুক পোস্টে দাবি করেন, এটি করোনার চেয়ে ১০ গুণ বেশি সংক্রামক। তবে সে কথা মানতে নারাজ উপাসনা। তাঁর মতে, ভাইরাসের অনেক ধরনই সংক্রামক হলেও, মানুষের শরীরের ক্ষতি করার ক্ষমতা থাকে না।