নয়াদিল্লি:প্রতিষেধক আবিষ্কার ছাড়া করোনার প্রকোপ ঠেকানো এককথায় অসম্ভব, এ কথা মেনে নিয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা। বিশ্বজুড়ে নানা সংস্থা ভ্যাকসিন আবিষ্কারের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। হু জানিয়েছে, প্রতিষেধক পরীক্ষামূলকভাবে প্রয়োগ করা হবে যাদের উপর, এমন ৮জন এখন ডাক্তারি পরীক্ষা-নিরীক্ষার জন্য ভর্তি হাসপাতালে। আরও ১১০ জন ভ্যাকসিন পরীক্ষার বিভিন্ন স্তরে আছেন। সংবাদ সংস্থা এএনআই-এর একটি রিপোর্টে বলা হয়েছে, সারা বিশ্বে করোনার ভ্যাকসিন নিয়ে সবথেকে বেশি পরীক্ষা চলছে চিন, আমেরিকা, জার্মানিতে। আমেরিকা ও চিন তো প্রতিষেধক আবিষ্কারের সম্ভাব্য সময়েরও পূর্বাভাস দিয়েছে। চিনা স্বাস্থ্য আধিকারিক ঝাং ওয়েনঝং জানিয়েছেন, সবকিছু ঠিকঠাক চললেন সামনের বছর মার্চে আসতে পারে কোভিড-১৯-এর প্রতিষেধক।
যদিও ভ্যাকসিন আবিষ্কারে কিছু প্রতিবন্ধকতার কথাও শুনিয়েছেন ওই চিনা গবেষক। তিনি বলেছেন, মার্স, সার্স ধরনের করোনাভাইরাসের এখনও পর্যন্ত কোনও ভরসা যোগ্য প্রতিষেধক মেলেনি। যদি প্রতিষেধকগুলি তৈরি সফল হয়, তাহলে তা ২০২১ এর মার্চ থেকে জুনের মধ্যেই বাজারে আসবে। এর আগে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করেন, ভ্যাকসিন তৈরির কাজ চলছে। যদি কার্যকরী হয়, তাহলে এ বছরের শেষেই আসবে করোনার প্রতিষেধক