করোনাভাইরাস থেকে রক্ষা পেতে অনেক স্থানেই ব্যবহার করা হচ্ছে ব্লিচ। (ব্লিচ ক্লোটেক, ক্লোরক্স ও ক্লোবেক্স) । জীবাণুনাশক হিসাবে ব্লিচই মানুষের দেহে এবং বাসা-বাড়ি ও প্রতিষ্ঠানে স্প্রে করা হচ্ছে।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার ওয়েবসাইটে প্রকাশিত সতর্কবার্তায় আরও বলা হয়েছে, কোনও অবস্থাতেই ব্লিচ বা অন্য ধরনের জীবাণুনাশক শরীরে স্প্রে বা ব্যবহার করা যাবে না। এসব উপাদান শরীরে প্রবেশ করলে তার ফল বিষময় হতে পারে। এতে চোখ ও ত্বকের ক্ষতি হতে পারে।
‘হু’ বলেছে, ব্লিচ ও জীবাণুনাশক বস্তু কোনও অবস্থাতেই মানুষের ত্বকে ব্যবহার করা যাবে না। এছাড়া ক্লোরিন, ব্লিচ ও অন্যান্য জীবাণুনাশক শিশুদের নাগালের বাইরে রাখতে হবে।
সতর্কবার্তায় হু জানিয়েছে, মেথানল, ইথানল বা ব্লিচ পান করলে করোনা থেকে রোগমুক্তি হয় না এবং তা ভয়াবহ বিপজ্জনক হতে পারে। অনলাইনে জাদুর মতো করোনা সারাতে পারে বলে দাবি করে পানীয় হিসাবে বিক্রি হচ্ছে ব্লিচ। বলা হচ্ছে, কয়েক ফোঁটা ব্লিচেই শরীরের সমস্ত রোগজীবাণু নাশ হবে। হু এই বিষয়টি নিয়েও সতর্ক করছে। এই ধরনের পানীয় প্রাণঘাতী হতে পারে বলেও হুঁশিয়ারি দিয়েছে হু।