কংগ্রেসের সাধারণ সম্পাদক ও বিভিন্ন রাজ্যের ভারপ্রাপ্ত নেতাদের সঙ্গে বৈঠকের পর এ কথা জানিয়েছেন সুরজেওয়ালা।
উল্লেখ্য, ওয়ার্কিং কমিটি কংগ্রেসের সর্বোচ্চ সিদ্ধান্ত নির্ণয়কারী সংস্থা।
কংগ্রেস নেতা পিএল পুনিয়া বলেছেন, দল নেতাদের বৈঠকে এআইসিসি-র সাধারণ সম্পাদক কে সি বেনুগোপাল প্রস্তাব দেন যে, সংসদের চলতি অধিবেশনের পর রাহুলের সুবিধা অনুযায়ী ওয়ার্কিং কমিটির বৈঠক ডাকা যেতে পারে।
লোকসভা নির্বাচনে দলের বিপর্যয়ের পর সম্পূর্ণ নৈতিক দায় নিয়ে গত ২৮ মে ওয়ার্কিং কমিটির বৈঠক সভাপতির পদ থেকে ইস্তফা দেন রাহুল। যদিও ওয়ার্কিং কমিটি সেই ইস্তফা গ্রহণ না করে তাঁরে দলের সর্বস্তরে সংগঠন ঢেলে সাজানোর কর্তৃত্ব দেয়। কিন্তু রাহুল সাফ জানিয়ে দেন, সভাপতি পদে তিনি আর থাকবেন না। এমনকি গাঁধী পরিবারের কাউকে পরবর্তী সভাপতি করা যাবে না বলেও জানান তিনি।
এই অবস্থায় রাহুলের উত্তরসূরী কে হবেন, তা নিয়ে দলের নেতাদের মধ্যে আলোচনা শুরু হয়। বেশ কয়েক দা বৈঠকও হয়। কিন্তু কোনও চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা সম্ভব হয়নি।
পরবর্তী সভাপতি হিসেবে বেশ কয়েকজনের নাম ঘোরাফেরা করছে। এরইমধ্যে কয়েকজন কংগ্রেস নেতা কোনও তরুণকে ওই পদে বসানোর পক্ষে সওয়াল করেছেন।
এদিনের বৈঠকে কংগ্রেস নেতারা প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী রাজীব গাঁধীর ৭৫ তম জন্মবার্ষিকী পালনের প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা করেন।