হাসপাতাল সূত্রে খবর, ২৩ থেকে ২৪ তারিখের মধ্যে যে ১০টি শিশুর মৃত্যু হয়েছে, তাদের মধ্যে পাঁচটি নবজাতক ছিল। বাকি পাঁচটি শিশুর বয়স ছিল এক বছরের মধ্যে। গহলৌতের নির্দেশে হাসপাতালে যান স্বাস্থ্যসচিব বৈভব গলরিয়া। তিনি প্রাথমিক তদন্তের পর তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করেছেন। এই তদন্ত কমিটিকে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে রিপোর্ট দিতে বলা হয়েছে। তদন্তে কোনও চিকিৎসকের গাফিলতি প্রমাণ হলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন রাজস্থানের স্বাস্থ্যসচিব।
কোটা থেকেই সাংসদ নির্বাচিত হয়েছেন লোকসভার স্পিকার। স্বাভাবিকভাবেই তিনি শিশুমৃত্যু নিয়ে উদ্বিগ্ন। ট্যুইট করে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন তিনি।
হাসপাতালের সুপার এইচ এল মীনার অবশ্য দাবি, শিশুমৃত্যুর জন্য চিকিৎসকদের গাফিলতি দায়ী নয়। চিকিৎসক অমৃতলাল বৈরওয়ার দাবি, প্রতিদিন তিনজনের মধ্যে একজন শিশুর মৃত্যু হয়। কারণ, গুরুতর অসুস্থ অবস্থায় বিভিন্ন জায়গা থেকে শিশুদের আনা হয় এই হাসপাতালে। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের পাশে দাঁড়িয়েছেন কোটার জেলাশাসক ওম কাসেরা।