এ মাসের ৩ তারিখ এক বিজ্ঞপ্তিতে ত্রিপুরা সরকার জানিয়েছে, আগামী বছর থেকে সরকারি কর্মীরা আর মে দিবসে ছুটি পাবেন না। নববর্ষ, পৌষ পার্বন, বাসন্তী পুজো, মহাবীর জয়ন্তী, মে দিবস, রথযাত্রা, ঝুলনযাত্রা সমাপন, বিশ্বকর্মা পুজো, আখেরি চাহার সুম্বা, ভ্রাতৃদ্বিতীয়া, গুরু নানকের জন্মদিন ও বিশ্ব প্রতিবন্ধী দিবস ‘রেস্ট্রিকটেড হলিডে’ হিসেবে থাকছে। এই ১২টি দিনের মধ্যে থেকে চারটি দিন ছুটি নিতে পারবেন সরকারি কর্মীরা।
মে দিবস সরকারি ছুটির তালিকা থেকে বাদ যাওয়ায় ত্রিপুরা সরকারের সমালোচনা করেছে বিরোধী দল সিপিএম। তবে বিপ্লব বলেছেন, ‘মে দিবসে সরকারি কর্মীদের ছুটির কী দরকার? আমি দেখেছি, খুব কম রাজ্যেই এই দিনটিতে ছুটি দেওয়া হয়। আগের সরকার এই দিনটিতে সারা রাজ্যে ছুটি দিত। শ্রম ক্ষেত্রে মে দিবসের ছুটি বহাল। কিন্তু আমার সচিবালয়ে আধিকারিকরা আছেন, তাঁরা শ্রমিক নন। আমি কি শ্রমিক? না, আমি মুখ্যমন্ত্রী। তাই আধিকারিকদের মে দিবসের ছুটির কী দরকার? রাজ্য সরকার এই দিনটিকে ছুটির তালিকা থেকে বাদ দিয়ে ঠিক করেছে।’