২০১৬-র সেই মামলায় আজ ভারতীয় দণ্ডবিধির ৩৫৪ (মহিলার সম্ভ্রমহানি), ৩৫৪ এ (শারীরিক সম্পর্ক, অবাঞ্ছিত ও যৌনগন্ধী মন্তব্য), ৫০৯ (উত্যক্ত করা, অশোভন, কুরুচিকর অঙ্গভঙ্গি ও আচরণ) ধারায় পচৌরির বিরুদ্ধে চার্জ গঠনের নির্দেশ দেন মেট্রপলিটান ম্যাজিস্ট্রেট চারু গুপ্তা। যদিও তাঁকে আরও বেশ কয়েকটি ধারা থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। ২০ অক্টোবর আনুষ্ঠানিক ভাবে চার্জ গঠন করা হবে বলে জানিয়েছে আদালত।
২০১৫-র ১৩ ফেব্রুয়ারি পচৌরির বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের করা হয়। ২১ মার্চ এই মামলায় আগাম জামিন পান তিনি।
২৯ বছর বয়সি অভিযোগকারিণী পুলিশকে টেরি কর্তার অশোভন, অনৈতিক আচরণের প্রমাণস্বরূপ কয়েক হাজার ইলেকট্রনিক মেসেজ পাঠিয়েছেন। অভিযোগকারিণীকে চুম্বন, অশালীন ভাবে স্পর্শ করার অভিযোগ উঠেছে পচৌরির বিরুদ্ধে।
আজ আদালতের নির্দেশ শুনে তিনি এটা সত্য প্রতিষ্ঠার পথে এক বড় পদক্ষেপ বলে মন্তব্য করেন। তাঁকে উদ্ধৃত করে সংবাদ সংস্থা বলেছে, কাজটা সহজ নয়। আর কে পচৌরির বিরুদ্ধে লড়াই চালাতে গিয়ে ক্লান্ত হয়ে পড়েছি। তাঁর পাশে দাঁড়িয়ে পচৌরির বিরুদ্ধে যৌন হেনস্থার অভিযোগ তুলেছেন আরও দুজন মহিলা।
পচৌরি অবশ্য যাবতীয় অভিযোগ অস্বীকার করেছেন।