এই ডেলিভারি এজেন্টের সংস্পর্শে আসা আরও ২০ জন ডেলিভারি বয়কেও ছত্তরপুরে কোয়ারেন্টিন সেন্টারে পাঠিয়ে নজরদারি চলছে।
১৯ বছরের ছেলেটির বিদেশযাত্রার কোনও রেকর্ড নেই বলে জানা গিয়েছে। সম্ভবত কোনও করোনাভাইরাস সংক্রমিত পরিবারে পিত্জা ডেলিভারি দিতে গিয়ে সেখান থেকে সেও আক্রান্ত হয়েছে বলে আশঙ্কা স্বাস্থ্যদপ্তরের অফিসারদের।
দিল্লিতে কোভিড ১৯ সংক্রমণের ঘটনা ১৫৭৮টি, মারা গিয়েছেন ৩০ জনের বেশি।
এক বিবৃতিতে সংশ্লিষ্ট ফুড ডেলিভারি সংস্থাটি বলেছে, আজ তারা জানতে পেরেছে, রেস্তোরাঁর জনৈক কর্মী করোনাভাইরাস পজিটিভ হয়েছেন, যিনি মালব্য নগরের কিছু কাস্টমারকে কিছুদিন আগে খাবার ডেলিভারি দিয়েছেন। এগুলির কিছু অর্ডার জোমাটোয় দেওয়া হয়েছিল। ডেলিভারি দেওয়ার সময়ই তিনি আক্রান্ত হয়েছেন কিনা, আমরা নিশ্চিত নই। ওইসব কাস্টমারদের সঙ্গে সরকারি লোকজন যোগাযোগ করেছেন ইতিমধ্যেই। যে রেস্তোরাঁয় ওই ডেলিভারি বয় কাজ করতেন, সেটি বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।
সংস্থাটি আরও বলেছে, কোভিড ১৯ যে কারও হতে পারে, কিন্তু আমাদের সবার পক্ষে পুরোপুরি নিজেদের বিচ্ছিন্ন করে সরিয়ে নেওয়া কার্যত অসম্ভব এবং বিশেষ করে এমন সময়ে যখন খাবারের মতো অত্যাবশ্যকীয় সামগ্রীর ক্ষেত্রে বাইরের সাহায্য আমাদের দরকার। আমাদের গভীর বিশ্বাস, কোভিড-১৯ সংক্রমিতহ হয়েছেন, এটা জেনে থাকলে আমাদের একজনও রাইডার কাজ করে যাবেন, করা উচিতও নয়।