ইডি-র পক্ষ থেকে এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, ‘ইডি-র তদন্তে জানা গিয়েছে, ২০০৫ সালে স্যার মহম্মদ ইউসুফ ট্রাস্টের সঙ্গে যৌথভাবে ইকবাল মির্চি এই তিনটি ভবনের মালিকানার বিষয়ে ভুল তথ্য দেয়। ইডি-র আধিকারিকদের দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে মুম্বইয়ের ওরলিতে অবস্থিত রাবিয়া ম্যানসন, মরিয়ম লজ ও সি ভিউ বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে। এই তিনটি ভবনের মূল্য প্রায় ৫০০ কোটি টাকা। একটি ট্রাস্টের পক্ষ থেকে দাবি করা হয়, এই ভবনগুলির মালিকানা তাদের। কারণ, ইকবাল মির্চি পুরো টাকা দেয়নি। সেই কারণে তাকে মালিকানা হস্তান্তর করা হয়নি। কিন্তু পরে তদন্তে দেখা যায়, ওই ট্রাস্টের দেওয়া তথ্য ভুল।’
এর আগে এ বছরের অক্টোবরে ইকবালের আত্মীয়দের বিরুদ্ধেও ব্যবস্থা নেয় ইডি। সাতটি স্থাবর সম্পত্তি এবং সাতটি ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট মিলিয়ে ২২.৪২ কোটি টাকা বাজেয়াপ্ত করা হয়। বাজেয়াপ্ত করা সম্পত্তিগুলির মধ্যে একটি সিনেমা হল, মুম্বইয়ের একটি হোটেল, একটি নির্মীয়মান হোটেল, একটি খামারবাড়ি, দু’টি বাংলো এবং মহারাষ্ট্রের পঞ্চগনিতে ৩.৫ একর জমি রয়েছে। দুবাইয়েও ইকবালের ২০০ কোটি টাকা মূল্যের ১৫টি সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করেছে ইডি।