যদিও নোবেলজয়ী অর্তনীতিবিদকে বারবার মোদি সরকারের অর্থনৈতিক সিদ্ধান্তগুলির সমালোচনা করতে দেখা গেছে। নোবেলজয়ের পর ভারতের অর্থনীতি বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে, অভিজিৎ বন্দ্যোপাধ্যায় স্পষ্টতই জানান, ভারতের অর্থনৈতিক উন্নয়ন সংক্রান্ত পরিসংখ্যান তাঁকে ভাবাচ্ছে। অভিজিৎ জানান, মূল্যবৃদ্ধি নিয়ন্ত্রণকে বাড়তি গুরুত্ব দিতে গিয়ে মোদী সরকার নিজেকে অদ্ভূত অবস্থানে নিয়ে গিয়েছে। দেশের অর্থনীতির অবস্থা বেশ টলমল বলে মন্তব্য করেন তিনি। এমনকী জেএনইউতে গিয়ে অভিজিৎ বলেন, অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন বন্ধু হলেও, তাঁর অর্থনৈতিক সিদ্ধান্তর সঙ্গে সহমত নন।
এরপরই গেরুয়া শিবির একাধিকবার অভিজিতের সমালোচনায় সরব হয়। কেন্দ্রীয় মন্ত্রী পীযূষ গয়াল পুণেতে এক সাংবাদিক বৈঠকে বলেন, ‘অভিজিৎ বন্দোপাধ্যায়কে অভিনন্দন। কিন্তু ওঁর ভাবনা পুরোটাই বাম ঘেঁষা। উনি ‘ন্যায়’ প্রকল্পেরও অনেক গুণগান গেয়েছেন। ভারতের জনতা তাঁর ভাবনাকে খারিজ করে দিয়েছে।’
এ-রাজ্যে বিজেপি নেতা রাহুল সিনহাও নানাভাবে কটাক্ষ করেন অভিজিতকে।