# কংগ্রেসি ইস্তাহার হতাশাজনক, ইস্তাহারে শর্টকাট করেছে তারা।
# দেশবাসী কংগ্রেসের দেওয়া প্রতিশ্রুতি পরীক্ষা করে দেখুন।
#পরিস্থিতি অনুকূল হলে আফস্পা নিয়ে সিদ্ধান্ত। অরুণাচল ও উত্তর পূর্ব ভারতের পরিস্থিতি পর্যালোচনা করা হয়েছে।
# আইন নিয়ে আমরা ছেলেখেলা করি না, দেশদ্রোহ আইন বেশি ব্যবহার করেছে কংগ্রেস।
# আইন না থাকলে জাতীয় পতাকা জ্বালানো বন্ধ করা যাবে না।
# এমন দেশ আমরা চাই, যেখানে আফস্পা থাকবে না। কিন্তু আগে আফস্পা তোলার মত পরিস্থিতি হোক।
# দেশের নিরাপত্তা বিষয়ে কংগ্রেসের নির্বাচনী ইস্তাহার হতাশাজনক। ইস্তাহারে বিচ্ছিন্নতাবাদীদের গন্ধ আসা বিপজ্জনক।
# আমাদের সরকার ১৪০০ অবিতর্কিত, পুরনো আইন বাতিল করেছে।
# কাশ্মীরের উন্নতির জন্য ন্যূনতম কর্মসূচি নিয়ে কাজ করতে চেয়েছিলাম। মুফতি মহম্মদ সইদ ও মেহবুবা মুফতির কর্মপদ্ধতি আলাদা।
# ভাল কিছু করতে চেয়েছিলাম, হয়নি। জোট ছেড়েছি।
# আইন না থাকলে দেশদ্রোহীদের বিরুদ্ধে কেমন করে পদক্ষেপ হবে। আদালতের ওপর আমাদের ভরসা করা উচিত।
# অটলজি আর আমিই শুধু কংগ্রেসের প্রধানমন্ত্রীদের মত নই।
# দেশের জওয়ানদের আত্মবিশ্বাস কতটা ভেঙেছে কংগ্রেস?
# জম্মু-কাশ্মীরের সব ঘরে বিদ্যুৎ-শৌচালয় পৌঁছনোর কাজ শেষ। জম্মু-কাশ্মীর সঠিক পথে এগোচ্ছে।
# জঙ্গি হামলার সময় বাসে করে এলাকা পরিদর্শন করেছি, আগে যা হামলা হত, এখন তার থেকে কম হচ্ছে।
# গোটা বিশ্ব জানে না, সরকার না সেনা- পাকিস্তানে কার সঙ্গে কথা বলতে হবে।
# জঙ্গিদের মদত দেওয়া বন্ধ করুক পাকিস্তান।
# আমাদের সমস্যা চিনের সঙ্গেও আছে কিন্তু সম্পর্কও আছে।
# ৬০ বছর শাসনের বদলে ৬০ মাস কাজ করতে চেয়েছিলাম। ৬০ মাসের কাজ সকলকে সন্তুষ্ট করতে পারলে খুশি।
# এয়ার স্ট্রাইকের প্রমাণ পাকিস্তান নিজেই টুইট করে দিয়েছে। বিপদ হল, এ দেশেও পাকিস্তানের সুরে কথা বলা হচ্ছে।
# আমি গভীর রাত পর্যন্ত জেগে এয়ার স্ট্রাইকের খবর নিই। শেষে রাত ৩.৪০ নাগাদ খবর পাই, সকলে সুরক্ষিতভাবে ফিরে এসেছেন।
# সেনারা ফিরে আসার পরেও ঘুমোইনি, ইন্টারনেটে দেখছিলাম, কোথাও হট্টগোল হচ্ছে কিনা।
# প্রিয়ঙ্কাকে রাজনীতিতে আনা কংগ্রেসের ব্যক্তিগত সিদ্ধান্ত।
# কংগ্রেস কি এত গরিব, যে আর নেতা আসেন না?
# রাহুল-প্রিয়ঙ্কার মধ্যে কে ভাল জানি না, ব্যক্তিগত পরিচিতি নেই।
# রাহুল যদি পুরনো আসন ছেড়ে পালান, তাঁকে প্রশ্ন করার সব অধিকার বিজেপি কর্মী-সমর্থকদের রয়েছে।
# গালিগালাজকে গহনা বানাই আমি, শুধু ঈশ্বরকে ভয় করি।
# ২০১৪-তে বারাণসীতে আমাকে জনসভা করার অনুমতি দেওয়া হয়নি।
# বিচ্ছিন্নতাবাদীদের প্রতি নরম মনোভাব দেখিয়ে দেশের কোনও লাভ হবে না।
# পুলওয়ামা সন্ত্রাসের মত ঘটনা সামলানোর জন্য মানসিক ভারসাম্য দরকার। বরেলি থেকে বিমান ধরার জন্য দ্রুত সড়কপথে এসেছিলাম।
# সেনাদের দেখে বুঝতে পারি, আমার ক্লান্ত হওয়ার সময় আসেনি।
# রামমন্দির আমরা সকলেই চাই, তবে সংবিধানকে মানি।
# নোটবাতিলের ফলে মানুষ এখন সৎভাবে কর দিচ্ছেন, কমেছে কালো টাকার প্রকোপ।
# রাহুলের নাম করি না, নামদার পরিবারের সদস্যের নাম করার হিম্মত নেই।
# ন্যাশনাল হেরাল্ড মামলা আমি সরকারে আসার আগে, কংগ্রেস মামলা চেপে রেখেছিল কেন?
# সকলেরই এক্সপায়ারি ডেট থাকে, ঠিক করে জনগণ, আমার এক্সপায়ারি ডেট কবে জানি না, মমতা জানলে তিনিই বলুন।
# বাংলার ভোটে হিংসা চিন্তার বিষয়।
#অমিত শাহ বহুবার বিধানসভা ভোটে জিতেছেন, মানুষের জন্য কাজ করার অভিজ্ঞতা রয়েছে। তাঁর লোকসভা ভোটে লড়া স্বাভাবিক।
# দেশ চালানোর জন্য নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা অত্যন্ত জরুরি।
# গণতন্ত্রে ভোট সবথেকে বড় উৎসব, যাকে খুশি ভোট দিন কিন্তু ভোট দিন অবশ্যই।
# ২বারই ক্ষমতায় থাকি বা ১০ বার, দেশের মানুষের স্বার্থরক্ষায় সর্বক্ষণ চেষ্টা করব।