একটি সংবাদমাধ্যমকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে পিএনজি জুয়েলার্সের ম্যানেজিং ডিরেক্টর ড. সৌরভ গাডগিল জানিয়েছেন, ‘গত বছর সোনায় বিনিয়োগ করে ২৩.৭৪ শতাংশ রিটার্ন পাওয়া গিয়েছিল। এ বছর এখনও পর্যন্ত ১৫.১৯ শতাংশ রিটার্ন পাওয়া গিয়েছে। সিস্টেমেটিক ইনভেস্টমেন্ট প্ল্যানের মাধ্যমে সোনা কেনা যেতে পারে। ১০ গ্রাম সোনার দাম ৪১ হাজার টাকা থাকলে সেই অবস্থায় কেনা ঠিক হবে। অতীতে বারবার দেখা গিয়েছে, যুদ্ধ বা অন্য কোনও সঙ্কটের সময় একমাত্র সোনায় বিনিয়োগই ঠিক সিদ্ধান্ত। এবারও সেটাই হতে চলেছে। সোনায় বিনিয়োগ করলে ক্ষতি হবে না। এখন ভারতে রিটেল বিনিয়োগকারীদের কাছে গড়ে ১০ থেকে ১৫ শতাংশ সোনা আছে। আগামী ২ বছরে সেটা বেড়ে ৩০ শতাংশ হতে পারে। এই মুহূর্তে রুপোয় বিনিয়োগ করা উচিত হবে না।’
গাডগিল আরও জানিয়েছেন, ‘আগামী দু-তিন বছরে সোনার চাহিদা অনেক বেড়ে যাবে। ফলে সোমার দামও আকাশছোঁয়া হয়ে যাবে। ফলে সোনায় বিনিয়োগই এখন একমাত্র উপায়। সাধারণত প্রযুক্তি বা অটোমোবাইল শিল্পে রুপোর চাহিদা বেশি থাকে। আগামীদিনে এই চাহিদা একধাক্কায় অনেকটা কমে যাবে। ফলে এখন রুপোয় বিনিয়োগ করা উচিত হবে না।’