ভিডিও কনফারেন্সে নির্যাতিতার বাবার সঙ্গে কথা বলে মুখ্যমন্ত্রী আরও জানান, গণধর্ষণ মামলার শুনানি হবে ফাস্ট ট্রাক আদালতে, তিন সদস্যের বিশেষ তদন্ত দল (সিট) গড়ে তদন্ত চলবে।
এরই মধ্যে আজ সুপ্রিম কোর্টেও একটি পিটিশন পেশ করে আবেদন করা হয়েছে, মামলার তদন্তভার সিবিআই বা সিটকে দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হোক। তার মাথায় থাকুন সুপ্রিম কোর্ট বা হাইকোর্টের একজন বর্তমান বা অবসর নেওয়া বিচারপতি। পিটিশনার মামলাটি উত্তরপ্রদেশ থেকে দিল্লিতে সরানোর দাবিও করেন।
১৯ বছরের দলিত মেয়েটি গত ১৪ সেপ্টেম্বর চারজনের ধর্ষণের জেরে সঙ্কটজনক অবস্থায় ২ সপ্তাহ লড়াই করে গতকাল দিল্লির সফদরজং হাসপাতালে মারা যায়। গতকাল শেষরাতে তাকে পোড়ানো হয়। তার পরিবারের দাবি, পুলিশ তাদের বাধ্য করেছে রাতের অন্ধকারে তড়িঘড়ি দেহ পুড়িয়ে দিতে। এ খবর ছড়াতেই হাথরস, দিল্লি সহ দেশের নানা শহরে প্রতিবাদ, বিক্ষোভের ঢল নামে।