স্বরূপ বলেছেন, তিনি ১৯৮৮ থেকে নির্দল প্রার্থী হিসেবে লড়াই করে আসছেন। যখন তিনি ভোটের প্রচারে বাইরে বেরোন, তখন তাঁর স্ত্রী একাই বাড়িতে থাকেন। বাড়িতে স্ত্রীর একাকিত্বে উদ্বিগ্ন হয়েই স্ত্রীকে মনোনয়ন জমা দেওয়ার পরামর্শ দেন। কেননা, এমন হলে ভোটের প্রচারের সময়ও তাঁরা একসঙ্গে থাকতে পারবেন।
স্বরূপ বলেছেন, আমার ৩৫ বছরের দাম্পত্য জীবন খুবই সুখের। ১৯৮৮ থেকে ভোটে লড়াই করছি। ভোটের প্রচারের জন্য যখন বাইরে বেরোতে হয়, তখন স্ত্রী বাড়িতে একা থাকেন। কারণ, আমাদের তিন মেয়েরই বিয়ে হয়ে গিয়েছে। তাই এ বার স্ত্রীকে ভোটে লড়াই করতে বলেছি।
এখন এই দম্পতির মূল লক্ষ্য উন্নয়নের বিষয়গুলি তুলে ধরা। এর পাশাপাশি মহিলাদের ক্ষমতায়ণও তাঁদের প্রচারের অন্যতম ইস্যু। এছাড়াও কৃষকদের পাশে দাঁড়ানোর প্রতিশ্রুতিও দিচ্ছেন তাঁরা।
মঞ্জুলতা বলেছেন, আমরা একে অপরের পাশে রয়েছি। কে জিতবে, তা নিয়ে চিন্তিত নই। আমাদের মধ্যে কেউ একজন জিতবে বলে আমরা আত্মবিশ্বাসী।
আগামী ৭ ডিসেম্বর রাজস্থানে ভোট। ফল ঘোষণা ১১ ডিসেম্বর।