সরকারি ল্যাবরেটরি ইনস্টিটিউট অফ জেনোমিক্স অ্যান্ড ইনটেগ্রেটিভ বায়োলজি এবং টাটা সনস প্রইভেট লিমিটেড একটি মউ স্বাক্ষর করেছে। এই চুক্তি অনুযায়ী, র্যাপিড টেস্টের ক্ষেত্রে ‘এফএনসিএএস৯ এডিটর-লিঙ্কড ইউনিফর্ম ডিটেকশন অ্যাসে’ (ফেলুদা) ব্যবহার করা হবে। ফেলুদা কিট তৈরির ক্ষেত্রে যে প্রযুক্তি তৈরি ব্যবহার করা হয়েছে, তার মাধ্যমে চলতি মাসের শেষদিক থেকেই র্যাপিড টেস্ট করা যাবে।
এক বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, ‘এই কিট সম্পূর্ণ দেশীয় প্রযুক্তিতে তৈরি করা হয়েছে। ফেলুদা কিটের সবচেয়ে বড় সুবিধা হল, এটি সবার সাধ্যের মধ্যে। এই কিটের মাধ্যমে কম খরচে সহজেই পরীক্ষা করা যাবে। কম সময়ে করোনা পরীক্ষার ফলও জানা যাবে।’
বাঙালির অন্যতম প্রিয় গোয়েন্দা চরিত্র ফেলুদা। সত্যজিৎ রায়ের এই অমর সৃষ্টি মগজাস্ত্রের জন্য বিখ্যাত। এবার ফেলুদার প্রখর দৃষ্টি করোনা ভাইরাস খোঁজার কাজে লাগানো হচ্ছে।