ইউনিসেফের ডেপুটি এগজিকিউটিভ ডিরেক্টর শার্লট পেত্রি গর্নিতকা বলেছেন, ‘নববর্ষে সবাই শিশুদের অধিকার রক্ষার শপথ নিই। শিশুদের বাঁচার অধিকারের মধ্যে দিয়ে এই কাজ শুরু হোক। আমরা যদি স্থানীয় স্বাস্থ্যকর্মীদের প্রশিক্ষণ দিতে পারি, তাহলে কোটি কোটি শিশুকে বাঁচাতে পারি। কারণ, সেক্ষেত্রে প্রতিটি নবজাতক যত্নে বেড়ে উঠবে।’
ইউনিসেফের রিপোর্টে বলা হয়েছে, ২০১৯-এর ১ জানুয়ারি বিশ্বজুড়ে অসংখ্য শিশু জন্মালেও, অনেক দেশেই তারা পরের দিনটি আর দেখতে পাবে না। ২০১৭ সালে প্রায় ১০ লক্ষ শিশু জন্মের দিনেই মারা যায়। ২৫ লক্ষ শিশুর মৃত্যু হয় জন্মের প্রথম মাসেই। এই শিশুদের অধিকাংশেরই অপরিণত জন্ম, জন্মের সময় সমস্যা, বিভিন্ন ধরনের সংক্রমণ ছিল। এই রিপোর্টের পরিপ্রেক্ষিতেই শিশুদের বাঁচার অধিকারের উপর জোর দেওয়া হচ্ছে।