চিনার কোরের কম্যান্ডার লেফেটেন্যান্ট জেনারেল এ কে ভট্ট, জম্মু ও কাশ্মীরের ডিজিপি দিলবাগ সিংহ এবং অন্যান্য নিরাপত্তা সংস্থাগুলির প্রতিনিধিরা প্রয়াত অকুতোভয় জওয়ানের প্রতি অন্তিম শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।
জানা গেছে, তংঘার সেক্টরে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষে পাঁচ অনুপ্রবেশকারী মারা যায়। ওই সংঘর্ষেই ল্যান্স নায়েক সন্দীপ গুলিতে জখম হন। সঙ্গে সঙ্গে প্রাথমিক চিকিত্সার পর তাঁকে ৯২ বেস হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়। কিন্তু শেষরক্ষা আর হয়নি।
৩০ বছরের প্রয়াত জওয়ান ২০০৭-এ সশস্ত্র বাহিনীতে যোগ দিয়েছিলেন। পঞ্জাবের গুরদাসপুর জেলার কোটলা খুর্দ গ্রামের বাসিন্দা। তাঁর স্ত্রী বর্তমান।
প্রয়াত জওয়ানের দেহ তাঁর গ্রামে নিয়ে আসা হয়। সেখানেই পূর্ণ সামরিক মর্যাদায় তাঁর শেষকৃত্য সম্পন্ন হবে। সেনা বাহিনী এক বিবৃতিতে বলেছেন, এই শোকের সময়ে সেনাবাহিনী শোকার্ত শহিদের পরিবারের পাশে রয়েছে।