একটি ট্যুইটে প্রধানমন্ত্রীর দফতরকে ট্যাগ করে কঙ্গনা লিখেছেন, ‘নারকোটিক্স কন্ট্রোল ব্যুরো যদি বুলিউডে ঢোকে, তাহলে অনেক এ লিস্টারই জেলে যাবে। রক্তপরীক্ষা হলে এমন অনেক তথ্যই প্রকাশ্যে আসবে যা সবাইকে হতবাক করে দেবে। আশা করি স্বচ্ছ ভারত মিশনে প্রধানমন্ত্রীর দফতর বুলিউড নামক নালাও পরিষ্কার করবে।’
পরের ট্যুইটে কঙ্গনা লেখেন, ‘আমার বয়স যখন কম ছিল, সেই সময় মেন্টর যিনি পরবর্তীকালে নির্যাতনকারী হয়ে ওঠেন, তিনি আমার পানীয়তে মদ বা মাদক মিশিয়ে দিতেন। আমাকে পুলিশের কাছে যেতেও বাধা দিতেন তিনি। পরে আমি যখন সফল হই এবং বিখ্যাত ফিল্ম পার্টিগুলিতে যাওয়ার সুযোগ পাই, তখন মাদক, লাম্পট্য ও মাফিয়ার দুনিয়ার সঙ্গে পরিচিত হই।’
এই অভিনেত্রীর তৃতীয় ট্যুইট, ‘ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রিতে সবচেয়ে জনপ্রিয় মাদক হল কোকেন। প্রায় সব পার্টিতেই কোকেন থাকে। এই মাদকের দাম অনেক, কিন্তু শুরুতে কেউ যখন নামী ও উচ্চ আসনে থাকা ব্যক্তিদের বাড়িতে যায়, তখন তাকে বিনামূল্যে কোকেন দেওয়া হয়। অজান্তেই জলে মিশিয়ে দেওয়া হয়।’
পরের ট্যুইটে কঙ্গনা লিখেছেন, ‘আমি নারকোটিক্স কন্ট্রোল ব্যুরোকে সাহায্য করতে চাই। কিন্তু আমার কেন্দ্রীয় সরকারের কাছ থেকে নিরাপত্ত চাই। আমি শুধু কাজের ক্ষেত্রেই না, জীবনেরও ঝুঁকি নিয়েছি। স্পষ্ট বোঝা যাচ্ছে, সুশান্ত অনেক নোংরা গোপন কথা জানতে পেরেছিল। সেই কারণেই ওকে খুন করা হয়েছে।’