২০১৭ সালে এক নাবালিকাকে অপহরণ করে ধর্ষণের অভিযোগ ওঠে সেঙ্গারের বিরুদ্ধে। এ বছরের ৯ অগাস্ট তাঁর বিরুদ্ধে চার্জ গঠন করে আদালত। ভারতীয় দণ্ডবিধির ১২০ বি (অপরাধমূলক চক্রান্ত), ৩৬৩ (অপহরণ), ৩৬৬ (কোনও মেয়েকে অপহরণ বা বিয়েতে বাধ্য করা), ৩৭৬ (ধর্ষণ) ধারা এবং পকসো আইনে মামলা দায়ের করা হয়। অগাস্টেই তাঁকে বহিষ্কার করে বিজেপি। এই মামলায় সর্বোচ্চ সাজা হতে পারে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড।
এ বছরের ২৮ জুলাই ওই তরুণী যে গাড়িতে চড়ে যাচ্ছিলেন, সেটিতে ধাক্কা মারে ট্রাক। তিনি গুরুতর জখম হন। এই দুর্ঘটনায় তাঁর দুই আত্মীয়া জখম হন। তাঁর পরিবারের লোকজন অভিযোগ করে, তাঁদের খুনের চক্রান্ত করা হয়।
এর আগে ২০১৮ সালের ৩ এপ্রিল বেআইনি অস্ত্র মামলায় ওই তরুণীর বাবাকে গ্রেফতার করা হয়। ৯ এপ্রিল বিচারবিভাগীয় হেফাজতে তাঁর মৃত্যু হয়। এই মামলায় কুলদীপ, তাঁর ভাই অতুল এবং আরও ৯ জনের বিরুদ্ধে খুনের অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে। ওই তরুণী ও তাঁর পরিবারের নিরাপত্তার জন্য সিআরপিএফ মোতায়েন করা হয়েছে। দিল্লি মহিলা কমিশনের সহায়তায় তাঁদের রাজধানীতে একটি ভাড়াবাড়িতে রাখা হয়েছে।