সোনুর ট্যুইট, ‘দেশের সবাই যখন পড়াশোনা করবে, তখনই ভারতের উন্নতি হবে। পড়ুয়াদের উচ্চশিক্ষার জন্য স্কলারশিপ চালু করছি। আমি বিশ্বাস করি, কারও লক্ষ্যপূরণের ক্ষেত্রে আর্থিক সমস্যা বাধা হয়ে দাঁড়ানো ঠিক নয়। স্কলারশিপের জন্য আগামী ১০ দিনের মধ্যে সবাই নাম নথিভুক্ত করো। আমি তোমাদের সঙ্গে যোগাযোগ করব।’
অন্য একটি ট্যুইটে তিনি লিখেছেন, ‘আমাদের পরিশ্রম ও ক্ষমতাই ভবিষ্যৎ নির্ধারণ করে দেবে। আমরা কোথা থেকে এসেছি, আমাদের আর্থিক অবস্থা কেমন, তার সঙ্গে ভবিষ্যতের কোনওরকম সম্পর্ক নেই। স্কুলের পড়া শেষ করে তোমরা যাতে কলেজে পড়তে পারো, তার জন্য আমি স্কলারশিপ দিয়ে পাশে থাকার চেষ্টা করছি। তোমরা যাতে এগিয়ে যেতে পারো এবং দেশের উন্নয়নে অবদান রাখতে পারো, সেই চেষ্টা করছি। তোমরা scholarships@sonusood.me-তে ই-মেল করে স্কলারশিপের জন্য নাম নথিভুক্ত করো।’
জানা গিয়েছে, যে পরিবারগুলির বার্ষিক আয় দু’লক্ষ টাকার কম, সেই পরিবারগুলির পড়ুয়ারা স্কলারশিপের জন্য আবেদন জানাতে পারবে। স্কলারশিপ পাওয়ার মাপকাঠি হল, এখনও পর্যন্ত দেওয়া পরীক্ষাগুলির ফল ভাল হতে হবে। তাহলেই কোর্স ফি, হস্টেলের খরচ, খাওয়া, পড়াশোনার দায়িত্ব নেবেন সোনু।