LIVE UPDATE: মধ্যপ্রদেশ থেকে রাজ্যসভায় বিজেপি প্রার্থী জ্যোতিরাদিত্য

কংগ্রেস ছেড়ে বিজেপিতে যোগ দিলেন জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়া। দলের সদর দফতরে জে পি নাড্ডার উপস্থিতিতে বিজেপিতে যোগ দিলেন তিনি। কাল ভোপাল যাবেন জ্যোতিরাদিত্য। সূত্রের খবর, শুক্রবার রাজ্যসভা নির্বাচনের জন্য মনোনয়ন পেশ করবেন তিনি।

ওয়েব ডেস্ক, এবিপি আনন্দ Last Updated: 11 Mar 2020 06:37 PM
মধ্যপ্রদেশ সরকারের সঙ্কটের মধ্যেই প্রবীণ কংগ্রেস নেতা দিগ্বিজয় সিংহের দাবি, ‘২২ জন বিদ্রোহী বিধায়কের মধ্যে ১৩ জন আশ্বাস দিয়েছেন, তাঁরা কংগ্রেস ছাড়বেন না। আমরা চুপ করে বসে নেই। আমরা ঘুমিয়ে নেই। আমরা আন্দাজ করতে পারিনি জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়া কংগ্রেস ছাড়বেন। এটা ভুল হয়েছে। জ্যোতিরাদিত্যকে মধ্যপ্রদেশের উপমুখ্যমন্ত্রী হওয়ার প্রস্তাব দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু তিনি মনোনীত একজনকে ওই পদে বসানোর প্রস্তাব দেন। চেলাকে মেনে নিতে রাজি হননি কমলনাথ। রাজ্যসভায় কংগ্রেস প্রার্থী হতে পারতেন জ্যোতিরাদিত্য। কিন্তু একমাত্র মোদি-শাহই অতি উচ্চাকাঙ্খী একজন নেতাকে মন্ত্রী করতে পারেন। শিবরাজ সিংহ চৌহান মধ্যপ্রদেশ সরকার ফেলতে ব্যর্থ হওয়ার পরেই জ্যোতিরাদিত্যকে দলে টানতে উদ্যোগী হয় বিজেপি। কংগ্রেস বিধায়কদের বিপুল অঙ্কের টাকার প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে।’
মধ্যপ্রদেশ সরকারের সঙ্কটের মধ্যেই প্রবীণ কংগ্রেস নেতা দিগ্বিজয় সিংহের দাবি, ‘২২ জন বিদ্রোহী বিধায়কের মধ্যে ১৩ জন আশ্বাস দিয়েছেন, তাঁরা কংগ্রেস ছাড়বেন না। আমরা চুপ করে বসে নেই। আমরা ঘুমিয়ে নেই। আমরা আন্দাজ করতে পারিনি জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়া কংগ্রেস ছাড়বেন। এটা ভুল হয়েছে। জ্যোতিরাদিত্যকে মধ্যপ্রদেশের উপমুখ্যমন্ত্রী হওয়ার প্রস্তাব দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু তিনি মনোনীত একজনকে ওই পদে বসানোর প্রস্তাব দেন। চেলাকে মেনে নিতে রাজি হননি কমলনাথ। রাজ্যসভায় কংগ্রেস প্রার্থী হতে পারতেন জ্যোতিরাদিত্য। কিন্তু একমাত্র মোদি-শাহই অতি উচ্চাকাঙ্খী একজন নেতাকে মন্ত্রী করতে পারেন। শিবরাজ সিংহ চৌহান মধ্যপ্রদেশ সরকার ফেলতে ব্যর্থ হওয়ার পরেই জ্যোতিরাদিত্যকে দলে টানতে উদ্যোগী হয় বিজেপি। কংগ্রেস বিধায়কদের বিপুল অঙ্কের টাকার প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে।’
মধ্যপ্রদেশ সরকারের সঙ্কটের মধ্যেই প্রবীণ কংগ্রেস নেতা দিগ্বিজয় সিংহের দাবি, ‘২২ জন বিদ্রোহী বিধায়কের মধ্যে ১৩ জন আশ্বাস দিয়েছেন, তাঁরা কংগ্রেস ছাড়বেন না। আমরা চুপ করে বসে নেই। আমরা ঘুমিয়ে নেই। আমরা আন্দাজ করতে পারিনি জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়া কংগ্রেস ছাড়বেন। এটা ভুল হয়েছে। জ্যোতিরাদিত্যকে মধ্যপ্রদেশের উপমুখ্যমন্ত্রী হওয়ার প্রস্তাব দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু তিনি মনোনীত একজনকে ওই পদে বসানোর প্রস্তাব দেন। চেলাকে মেনে নিতে রাজি হননি কমলনাথ। রাজ্যসভায় কংগ্রেস প্রার্থী হতে পারতেন জ্যোতিরাদিত্য। কিন্তু একমাত্র মোদি-শাহই অতি উচ্চাকাঙ্খী একজন নেতাকে মন্ত্রী করতে পারেন। শিবরাজ সিংহ চৌহান মধ্যপ্রদেশ সরকার ফেলতে ব্যর্থ হওয়ার পরেই জ্যোতিরাদিত্যকে দলে টানতে উদ্যোগী হয় বিজেপি। কংগ্রেস বিধায়কদের বিপুল অঙ্কের টাকার প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে।’
জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়ার কংগ্রেস ছাড়া প্রসঙ্গে মল্লিকার্জুন খাড়গে বলেছেন, ‘তিনি কংগ্রেস ছাড়ায় আমার খারাপ লেগেছে। তিনদিন আগেই তাঁর সঙ্গে আমার কথা হয়েছিল। আমি তাঁকে বলেছিলাম, দল ছাড়ার প্রয়োজন নেই। তিনি তরুণ নেতা, ভাল বক্তা। একটি আদর্শকে কেন্দ্র করে গড়ে উঠেছে দল। সবাই যদি সেই আদর্শের উপর বিশ্বাস রাখেন, তাহলে দল শক্তিশালী হয়।’
জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়ার কংগ্রেস ছাড়া প্রসঙ্গে মল্লিকার্জুন খাড়গে বলেছেন, ‘তিনি কংগ্রেস ছাড়ায় আমার খারাপ লেগেছে। তিনদিন আগেই তাঁর সঙ্গে আমার কথা হয়েছিল। আমি তাঁকে বলেছিলাম, দল ছাড়ার প্রয়োজন নেই। তিনি তরুণ নেতা, ভাল বক্তা। একটি আদর্শকে কেন্দ্র করে গড়ে উঠেছে দল। সবাই যদি সেই আদর্শের উপর বিশ্বাস রাখেন, তাহলে দল শক্তিশালী হয়।’
মধ্যপ্রদেশ সরকারের সঙ্কট প্রসঙ্গে এনসিপি প্রধান শরদ পওয়ার বলেছেন, ‘মধ্যপ্রদেশে কী হয়, সেটা দেখার অপেক্ষায় আছি। কমলনাথজির দক্ষতার উপর মানুষের আস্থা আছে।’ অন্যদিকে, শিবসেনা নেতা সঞ্জয় রাউত বলেছেন, ‘মহারাষ্ট্রেও সরকার গঠনের চেষ্টা করেছিল বিজেপি। কিন্তু তাদের সেই চেষ্টা ব্যর্থ হয়। এখানে এই ধরনের কোনও চেষ্টা সফল হবে না।’
মধ্যপ্রদেশ সরকারের সঙ্কট প্রসঙ্গে এনসিপি প্রধান শরদ পওয়ার বলেছেন, ‘মধ্যপ্রদেশে কী হয়, সেটা দেখার অপেক্ষায় আছি। কমলনাথজির দক্ষতার উপর মানুষের আস্থা আছে।’ অন্যদিকে, শিবসেনা নেতা সঞ্জয় রাউত বলেছেন, ‘মহারাষ্ট্রেও সরকার গঠনের চেষ্টা করেছিল বিজেপি। কিন্তু তাদের সেই চেষ্টা ব্যর্থ হয়। এখানে এই ধরনের কোনও চেষ্টা সফল হবে না।’
মধ্যপ্রদেশ সরকারের সঙ্কট প্রসঙ্গে এনসিপি প্রধান শরদ পওয়ার বলেছেন, ‘মধ্যপ্রদেশে কী হয়, সেটা দেখার অপেক্ষায় আছি। কমলনাথজির দক্ষতার উপর মানুষের আস্থা আছে।’ অন্যদিকে, শিবসেনা নেতা সঞ্জয় রাউত বলেছেন, ‘মহারাষ্ট্রেও সরকার গঠনের চেষ্টা করেছিল বিজেপি। কিন্তু তাদের সেই চেষ্টা ব্যর্থ হয়। এখানে এই ধরনের কোনও চেষ্টা সফল হবে না।’
মধ্যপ্রদেশ সরকারের সঙ্কট প্রসঙ্গে এনসিপি প্রধান শরদ পওয়ার বলেছেন, ‘মধ্যপ্রদেশে কী হয়, সেটা দেখার অপেক্ষায় আছি। কমলনাথজির দক্ষতার উপর মানুষের আস্থা আছে।’ অন্যদিকে, শিবসেনা নেতা সঞ্জয় রাউত বলেছেন, ‘মহারাষ্ট্রেও সরকার গঠনের চেষ্টা করেছিল বিজেপি। কিন্তু তাদের সেই চেষ্টা ব্যর্থ হয়। এখানে এই ধরনের কোনও চেষ্টা সফল হবে না।’
মধ্যপ্রদেশ থেকে রাজ্যসভা নির্বাচনে বিজেপি প্রার্থী হওয়ায় জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়াকে অভিনন্দন জানালেন প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী শিবরাজ সিংহ চৌহান। হর্ষ সিংহ চৌহানও রাজ্যসভা নির্বাচনে বিজেপি প্রার্থী মনোনীত হয়েছেন। অন্যদিকে, জ্যোতিরাদিত্যর পিসি যশোধরা সিন্ধিয়া বলেছেন, ‘আমার ভাইপো বিজেপি-তে যোগ দেওয়ায় কেন্দ্রের রাজনীতিতে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির শক্তি বাড়বে। ও অনেক বড় স্তম্ভ। ও এখন আমাদের দলে চলে এসেছে। এতদিন দু’টি আলাদা রাজনৈতিক দলে ভাগ হয়েছিল আমাদের পরিবার। রাজনৈতিক দূরত্ব থাকলে পরিবারে তার প্রভাব পড়ে। জ্যোতিরাদিত্যর এই পদক্ষেপে সেই ছোট্ট দূরত্ব আর নেই। আমরা এখন একই মঞ্চে।’
মধ্যপ্রদেশ থেকে রাজ্যসভা নির্বাচনে বিজেপি প্রার্থী হওয়ায় জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়াকে অভিনন্দন জানালেন প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী শিবরাজ সিংহ চৌহান। হর্ষ সিংহ চৌহানও রাজ্যসভা নির্বাচনে বিজেপি প্রার্থী মনোনীত হয়েছেন। অন্যদিকে, জ্যোতিরাদিত্যর পিসি যশোধরা সিন্ধিয়া বলেছেন, ‘আমার ভাইপো বিজেপি-তে যোগ দেওয়ায় কেন্দ্রের রাজনীতিতে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির শক্তি বাড়বে। ও অনেক বড় স্তম্ভ। ও এখন আমাদের দলে চলে এসেছে। এতদিন দু’টি আলাদা রাজনৈতিক দলে ভাগ হয়েছিল আমাদের পরিবার। রাজনৈতিক দূরত্ব থাকলে পরিবারে তার প্রভাব পড়ে। জ্যোতিরাদিত্যর এই পদক্ষেপে সেই ছোট্ট দূরত্ব আর নেই। আমরা এখন একই মঞ্চে।’
মধ্যপ্রদেশ থেকে রাজ্যসভা নির্বাচনে বিজেপি প্রার্থী হওয়ায় জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়াকে অভিনন্দন জানালেন প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী শিবরাজ সিংহ চৌহান। হর্ষ সিংহ চৌহানও রাজ্যসভা নির্বাচনে বিজেপি প্রার্থী মনোনীত হয়েছেন। অন্যদিকে, জ্যোতিরাদিত্যর পিসি যশোধরা সিন্ধিয়া বলেছেন, ‘আমার ভাইপো বিজেপি-তে যোগ দেওয়ায় কেন্দ্রের রাজনীতিতে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির শক্তি বাড়বে। ও অনেক বড় স্তম্ভ। ও এখন আমাদের দলে চলে এসেছে। এতদিন দু’টি আলাদা রাজনৈতিক দলে ভাগ হয়েছিল আমাদের পরিবার। রাজনৈতিক দূরত্ব থাকলে পরিবারে তার প্রভাব পড়ে। জ্যোতিরাদিত্যর এই পদক্ষেপে সেই ছোট্ট দূরত্ব আর নেই। আমরা এখন একই মঞ্চে।’
মধ্যপ্রদেশ থেকে রাজ্যসভা নির্বাচনে বিজেপি প্রার্থী হওয়ায় জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়াকে অভিনন্দন জানালেন প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী শিবরাজ সিংহ চৌহান। হর্ষ সিংহ চৌহানও রাজ্যসভা নির্বাচনে বিজেপি প্রার্থী মনোনীত হয়েছেন। অন্যদিকে, জ্যোতিরাদিত্যর পিসি যশোধরা সিন্ধিয়া বলেছেন, ‘আমার ভাইপো বিজেপি-তে যোগ দেওয়ায় কেন্দ্রের রাজনীতিতে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির শক্তি বাড়বে। ও অনেক বড় স্তম্ভ। ও এখন আমাদের দলে চলে এসেছে। এতদিন দু’টি আলাদা রাজনৈতিক দলে ভাগ হয়েছিল আমাদের পরিবার। রাজনৈতিক দূরত্ব থাকলে পরিবারে তার প্রভাব পড়ে। জ্যোতিরাদিত্যর এই পদক্ষেপে সেই ছোট্ট দূরত্ব আর নেই। আমরা এখন একই মঞ্চে।’
ভোপাল থেকে বিশেষ বিমানে জয়পুর পৌঁছলেন মধ্যপ্রদেশের ৮০ জন কংগ্রেস বিধায়ক। আজ দুপুর আড়াইটে নাগাদ জয়পুর বিমানবন্দরে নামেন তাঁরা। রাজস্থানের মুখ্যমন্ত্রী অশোক গহলৌত, বিধানসভায় সরকাপক্ষের মুখ্য সচেতক মহেশ যোশী, উপ মুখ্য সচেতক মহেন্দ্র চৌধুরী, পরিবহণ মন্ত্রী প্রতাপ সিংহ এবং কংগ্রেসের অন্যান্য নেতারা বিমানবন্দরে হাজির ছিলেন। তাঁরা মধ্যপ্রদেশের বিধায়কদের স্বাগত জানান। বিজেপি-র বিরুদ্ধে মধ্যপ্রদেশে ঘোড়া কেনা-বেচার অভিযোগে সরব হয়েছেন রাজস্থানের মুখ্যমন্ত্রী।
ভোপাল থেকে বিশেষ বিমানে জয়পুর পৌঁছলেন মধ্যপ্রদেশের ৮০ জন কংগ্রেস বিধায়ক। আজ দুপুর আড়াইটে নাগাদ জয়পুর বিমানবন্দরে নামেন তাঁরা। রাজস্থানের মুখ্যমন্ত্রী অশোক গহলৌত, বিধানসভায় সরকাপক্ষের মুখ্য সচেতক মহেশ যোশী, উপ মুখ্য সচেতক মহেন্দ্র চৌধুরী, পরিবহণ মন্ত্রী প্রতাপ সিংহ এবং কংগ্রেসের অন্যান্য নেতারা বিমানবন্দরে হাজির ছিলেন। তাঁরা মধ্যপ্রদেশের বিধায়কদের স্বাগত জানান। বিজেপি-র বিরুদ্ধে মধ্যপ্রদেশে ঘোড়া কেনা-বেচার অভিযোগে সরব হয়েছেন রাজস্থানের মুখ্যমন্ত্রী।
মধ্যপ্রদেশে কংগ্রেস সরকার টিকে যাবে। যে বিধায়করা পদত্যাগ করেছেন, তাঁরা ফিরে আসবেন। এমনই দাবি করলেন মুখ্যমন্ত্রী কমলনাথের ছেলে নকুলনাথ। আজ সংসদের বাইরে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে তিনি বলেন, ‘আমি আশাবাদী, মধ্যপ্রদেশ সরকারের কোনও সঙ্কট নেই। বিধায়কদের ভুল বুঝিয়ে বেঙ্গালুরু নিয়ে যাওয়া হয়েছে। তাঁরা শীঘ্রই ফিরে আসবেন। মধ্যপ্রদেশ সরকার টিকে যাবে।’
এরই মধ্যে মধ্যপ্রদেশ কংগ্রেসের পক্ষ থেকে ট্যুইটে দাবি করা হয়েছে, ‘গোটা কংগ্রেস দল ঐক্যবদ্ধ। মধ্যপ্রদেশে মুখ্যমন্ত্রী কমলনাথের নেতৃত্বে কংগ্রেস সরকার ঐক্যবদ্ধ ও নিরাপদ। বিজেপি-র বিভাজন ও শাসনের চক্রান্ত কোনওদিন সফল হবে না। আমাদের সব বিধায়কই নিজেদের দায়বদ্ধতা, কর্তব্য ও রাজ্যের মানুষের প্রতি নৈতিক দায়িত্বের কথা মাথায় রাখবেন।’
ভোপালে সাংবাদিক বৈঠকে শিবরাজ সিংহ চহ্বান।

কংগ্রেসকে কটাক্ষ করে জ্যোতিরাদিত্য বললেন,
‘মধ্যপ্রদেশে বেকাররা এখনও কাজ পায়নি। ইস্তেহারে বেকারভাতার প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছিল মধ্যপ্রদেশ জুড়ে মাফিয়ারাজ চলছে। দুর্নীতিতে ডুবে গিয়েছে মধ্যপ্রদেশ সরকার’
‘সত্যের পথ নিলেই তাঁকে টার্গেট করা হচ্ছে’
‘মোদিজি-অমিত শাহজি আমাকে সেবার সুযোগ দিয়েছেন’
জ্যোতিরাদি্ত্য় বললেন,
‘গত ১০ মার্চ আমার জীবনে দ্বিতীয় গুরুত্বপূর্ণ দিন। কংগ্রেসে থেকে মানুষের সেবা করতে পারছিলাম না। কংগ্রেস এখন আর আগের মতো নেই। বাস্তবকে স্বীকার করছেন বর্তমান কং নেতৃত্ব। কৃষকদের ঋণ মকুবের প্রতিশ্রুতি পূরণ করেনি কংগ্রেস। ১৮ মাস পরেও কেন প্রতিশ্রুতি পূরণ করা হল না।’
বিজেপিতে যোগ দিয়ে জ্যোতিরাদিত্য বললেন,
‘বিজেপি পরিবারে স্বাগত জানানোর জন্য অভিনন্দন। মোদিজি, অমিত শাহ, নাড্ডাজিকে অভিনন্দন। দুটি তারিখ আমার জীবনে খুব গুরুত্বপূর্ণ। ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০০১ বাবাকে হারিয়েছিলাম।'
‘গত ১০ মার্চ আমার জীবনে দ্বিতীয় গুরুত্বপূর্ণ দিন’
‘বাবার মৃত্যুদিন আমার জীবনে বদলের দিন’
জ্যোতিরাদিত্যর বিজেপি যোগ অনুষ্ঠানে জে পি নাড্ডা বললেন,
''বিজেপিতে যোগ দিলেন জ্যোতিরাদিত্য। রাজমাতা জনসঙ্ঘের সঙ্গে জড়িত ছিলেন। আজ খুব খুশির দিন। আমরা ওঁর নেতৃত্বদানের ক্ষমতা সম্পর্কে অবগত। বিজেপির প্রথম সারিতে কাজ করবেন জ্যোতিরাদিত্য। তিনি এখন বিজেপি পরিবারের সদস্য।’
কংগ্রেস ছেড়ে বিজেপিতে যোগ দিলেন জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়া। দলের সদর দফতরে জে পি নাড্ডার উপস্থিতিতে বিজেপিতে যোগ দিলেন তিনি। কাল ভোপাল যাবেন জ্যোতিরাদিত্য। সূত্রের খবর, শুক্রবার রাজ্যসভা নির্বাচনের জন্য মনোনয়ন পেশ করবেন তিনি।
মধ্যপ্রদেশ: আজ বিজেপিতে জ্য়োতিরাদিত্য, শুক্রবার রাজ্যসভার মনোনয়ন পেশ, দাবি সূত্রের



মধ্যপ্রদেশের রাজনৈতিক সঙ্কট নিয়ে চরমে নাটক। প্রতি মুহূর্তে বদলে যাচ্ছে সমীকরণ। এই পরিস্থিতিতে আজই জে পি নাড্ডার উপস্থিতিতে বিজেপিতে যোগ দিচ্ছেন বহিষ্কৃত কংগ্রেস নেতা জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়া। কাল তিনি গ্বালিয়রে যাবেন। সূত্রের খবর, শুক্রবার রাজ্যসভা নির্বাচনের জন্য মনোনয়ন পেশ করবেন তিনি। যদিও সূত্রের খবর, তাঁর শিবিরের অন্তত ১২ জন পদত্যাগী কংগ্রেস বিধায়ক বিজেপিতে যেতে নারাজ। কংগ্রেস আবার দাবি করেছে, মধ্যপ্রদেশের বিজেপি বিধায়কদের একাংশ তাদের সঙ্গে যোগাযোগ রাখছে। পদত্যাগী বিধায়কদের মান ভাঙাতে এদিন ২ মন্ত্রীকে বেঙ্গালুরু পাঠান কমলনাথ। একটি হোটেলে রাখা হয়েছে পদত্যাগী ১৯ কংগ্রেস বিধায়ককে। অন্যদিকে, মধ্যপ্রদেশ থেকে উড়িয়ে এনে ১০৬ বিধায়ককে গুরুগ্রামের একটি হোটেলে রেখেছে বিজেপি। কংগ্রেসও তাদের ৯৮ জন বিধায়ককে জয়পুরে পাঠাচ্ছে। যে বাসে করে কংগ্রেস বিধায়করা যাচ্ছেন, তার সামনে ও পিছনে অন্তত ৪০টি গাড়ি ছিল।
মধ্যপ্রদেশ: দুপুর সাড়ে ১২টায় বিজেপিতে যোগ জ্য়োতিরাদিত্য সিন্ধিয়ার



জল্পনার অবসান হতে চলেছে। সূত্রের খবর, আজ দুপুর ১২টা ৩০ মিনিট নাগাদ বিজেপিতে যোগ দিতে চলেছেন জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়া। এদিন গেরুয়া শিবিরে সিন্ধিয়াকে সরকারিভাবে স্বাগত জানাবেন বিজেপি সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা।
দলবদলে নারাজ সিন্ধিয়া অনুগামী ১০ বিধায়ক, ২ মন্ত্রী



মধ্যপ্রদেশের রাজনৈতিক সঙ্কটে নতুন মোড়। সূত্রের দাবি, দলবদলে নারাজ সিন্ধিয়া অনুগামী ১০ বিধায়ক। বিজেপিতে যেতে চান না মধ্যপ্রদেশের ২ মন্ত্রীও। সিন্ধিয়া অনুগামী ১২ বিধায়কের দাবি, ‘আমরা মহারাজের সঙ্গে এসেছি। আমরা বিজেপিতে যেতে চাই না।
কমলনাথের বাড়িতে গেলেন কং বিধায়করা।
দলত্যাগী জ্য়োতিরাদিত্যকে ট্যুইটে আক্রমণ মধ্যপ্রদেশ কংগ্রেসের



দলত্যাগের পর জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়াকে নিশানা মধ্যপ্রদেশ কংগ্রেসের। ১৮ বছরের রাজনৈতিক জীবনে জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়া ১৭ বছর কংগ্রেস সাংসদ ছিলেন। ২ বার কেন্দ্রীয় মন্ত্রী হয়েছেন। কংগ্রেসের মুখ্য সচেতক, সাধারণ সম্পাদক, উত্তরপ্রদেশের পর্যবেক্ষক ও কংগ্রেস ওয়ার্কিং কমিটির সদস্য ছিলেন। নির্বাচন কমিটির প্রধানের পদ দিয়েছে কংগ্রেস। ৫০-এর বেশি টিকিট, ২ জন মন্ত্রী দিয়েছে। তা সত্ত্বেও মোদি-অমিত শাহর স্মরণে? ট্যুইটে আক্রমণ মধ্যপ্রদেশ কংগ্রেসের।

মধ্যপ্রদেশ সঙ্কট: বেঙ্গালুরুতে গেল প্রতিনিধি দল, বিদ্রোহী বিধায়কদের মান ভাঙাতে তৎপর কমলনাথ



মধ্যপ্রদেশে পদত্যাগী কংগ্রেস বিধায়কদের মান ভাঙাতে তৎপর কমলনাথ। বেঙ্গালুরুতে পাঠালেন প্রতিনিধি দল। নেতৃত্বে মধ্যপ্রদেশের মন্ত্রী গোবিন্দ সিংহ ও সজ্জন বর্মা। বেঙ্গালুরুর হোটেলে রয়েছেন পদত্যাগী ১৯ কংগ্রেস বিধায়ক। গতকাল জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়ার কংগ্রেস ত্যাগের পর বিধায়ক পদ থেকে ইস্তফা দেন তাঁরা। বিধানসভার অধ্যক্ষের কাছে পদত্যাগ পাঠিয়েও দেন ওই ১৯ জন। এরপরই পদত্যাগ করেন আরও ৩ কংগ্রেস বিধায়ক। যদিও এর জেরে আস্থা ভোটে সংখ্যাগরিষ্ঠতা প্রমাণে সমস্যা হবে না বলে দাবি করেছে কমলনাথ শিবির। উল্টে বিজেপি বিধায়করা যোগাযোগ রাখছেন বলে দাবি করেছে কংগ্রেস।
মধ্যপ্রদেশ সঙ্কট: বিজেপি বিধায়করা রয়েছেন গুরুগ্রামে, কং বিধায়কদের আনা হচ্ছে জয়পুরে



জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়া কংগ্রেস ছাড়ার পর থেকেই মধ্যপ্রদেশে মহাসঙ্কটে কমলনাথ সরকার। ইতিমধ্যেই পদত্যাগ করেছেন ২২ কংগ্রেস বিধায়ক। এই পরিস্থিতিতে বাকি বিধায়কদের জয়পুরে আনছে কংগ্রেস। সূত্রের খবর, সকাল ১১ টা নাগাদ ভোপাল থেকে বিমানে আনা হচ্ছে জয়পুরে। অন্যদিকে, সরকার গঠনের সম্ভাবনা দেখা দেওয়ায় পাল্টা তৎপরতা শুরু হয়েছে বিজেপি শিবিরেও। গতকাল রাতেই ভোপাল থেকে ১০৬ বিজেপি বিধায়ককে দিল্লি নিয়ে আসা হয়। সেখান থেকে গুরুগ্রামে নিয়ে যাওয়া হয় বিধায়কদের। আপাতত গুরুগ্রামের আইটিসি গ্র্যান্ড ভারত হোটেলে তাঁদের রাখা হয়েছে।

প্রেক্ষাপট

ভোপাল:  চরম রাজনৈতিক সঙ্কটের মুখেও মধ্যপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী কমলনাথ আশাবাদী, তিনি সরকার ধরে রাখতে সক্ষম।


 


গতকাল কংগ্রেসের প্রথম সারির নেতা জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়া দলত্যাগ করেন। কংগ্রেস সভানেত্রী সনিয়া গাঁধীর কাছে নিজের ইস্তফাপত্র পাঠিয়ে দেন। একইসঙ্গে কংগ্রেস-ত্যাগ করেন তাঁর অনুগামী ২১ বিধায়ক।


 


এরপরই, বিধানসভায় আসন-সংখ্যার নিরিখে সংখ্যালঘু হয়ে যায় শাসক দল। যদিও, মুখ্যমন্ত্রী জানান, চিন্তার কোনও কারণ নেই। মঙ্গলবার রাতে তিনি বলেন, আমরা আমাদের সংখ্যা প্রমাণ করব। আমাদের সরকার নিজেদের মেয়াদ সম্পন্ন করবে।


 


এদিকে, ইস্তফার পরই, সিন্ধিয়াকে দল থেকে বরখাস্ত করে কংগ্রেস। যদিও, প্রবল জল্পনা থাকলেও, মঙ্গলবার বিজেপিতে যোগ দেননি তিনি। তবে, সূত্রের খবর, শীঘ্রই তিনি পদ্ম-শিবিরে যোগ দিতে চলেছেন। হতে পারেন রাজ্যসবার সাংসদ। এমনকী, সম্ভাবনা রয়েছে তিনি কেন্দ্রীয় মন্ত্রীও হতে পারেন।


 


এদিকে, প্রবীণ কং নেতা দ্বিগ্বিজয় সিংহ জানিয়ে দিয়েছেন, কমলনাথের ইস্তফা দেওয়ার প্রশ্নই ওঠে না। প্রয়োজনে, বিধানসভায় শক্তি-পরীক্ষা হবে। সেখানে দেখা যাবে।


 


দ্বিগ্বিজয় আরও দাবি করেন, সিন্ধিয়ার দলত্যাগ আটকাতে যথেষ্ট চেষ্টা করেছিলেন তাঁরা। বলেন, ওকে উপ-মুখ্যমন্ত্রী পদের প্রস্তাব দেওয়া হয়। প্রত্যাখ্যান করে। প্রদেশ সভাপতির পদ দেওয়া হয়। প্রত্যাখ্যান করে। এমনকী, বলা হয়, রাজ্যসভাতেও পাঠানো হবে। তাতেও, মানেনি।

- - - - - - - - - Advertisement - - - - - - - - -

TRENDING NOW

© Copyright@2024.ABP Network Private Limited. All rights reserved.