এবিপি আনন্দ-সি ভোটারের যৌথ সমীক্ষা অনুযায়ী
এখনই বিধানসভা ভোট হলে বিজেপি মধ্যপ্রদেশে পেতে পারে ৪০ শতাংশ ভোট।
উল্টোদিকে বিজেপিকে টেক্কা দিয়ে কংগ্রেস পেতে পারে ৪২ শতাংশ ভোট।
অন্যান্য দলের ঝুলিতে যেতে পারে ১৮ শতাংশ ভোট।
এবিপি আনন্দ-সি ভোটারের যৌথ সমীক্ষায় প্রশ্ন করা হয়েছিল মধ্যপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী পদে প্রথম পছন্দ কে?
- জনপ্রিয়তার নিরিখে এখনও শীর্ষে বর্তমান মুখ্যমন্ত্রী শিবরাজ সিংহ চৌহান। ৪২ শতাংশের পছন্দ তিনি।
- কংগ্রেসের জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়াকে ৩১% মানুষ মুখ্যমন্ত্রী দেখতে চান।
- কংগ্রেসের বাকি নেতাদের মুখ্যমন্ত্রী দেখতে চান ১২ শতাংশ।
- অর্থাৎ মুখ্যমন্ত্রী হিসাবে কংগ্রেসের সব নেতার জনপ্রিয়তা যুক্ত করলে তা দাঁড়ায় ৪৩ শতাংশ।
অর্থাৎ জ্যোতিরাদিত্য, কমলনাথ, দিগ্বিজয়ের মতো নেতারা যদি সত্যিই মন থেকে একজোট হন, তবেই মধ্যপ্রদেশে কংগ্রেসের রাজনৈতিক নির্বাসন কাটার ইঙ্গিত।
তবে, তাৎপর্যপূর্ণ বিষয় হল রাজস্থানের মতোই মধ্যপ্রদেশেও বিধানসভার উল্টো ইঙ্গিত লোকসভায়।
এবিপি আনন্দ-সি ভোটারের যৌথ সমীক্ষা অনুযায়ী
এখন লোকসভা নির্বাচন হলে ৪৯ শতাংশ মধ্যপ্রদেশবাসী বিজেপিকে ভোট দেবেন।
কংগ্রেস কিছুটা পিছিয়ে ৪২%।
অন্যান্য দলের ঝুলিতে যেতে পারে ৯% ভোট।
সমীক্ষায় প্রশ্ন করা হয়েছিল, প্রধানমন্ত্রী পদে মধ্যপ্রদেশবাসীর পছন্দ কে?
- প্রায় ৫৫ শতাংশ মধ্যপ্রদেশবাসীর প্রধানমন্ত্রী পদে পছন্দ নরেন্দ্র মোদিকে।
- রাহুল গাঁধীকে প্রধানমন্ত্রী দেখতে চান ২৬ শতাংশ।
- বাকি কংগ্রেস নেতাদের প্রধানমন্ত্রী দেখতে চান মাত্র ৪ শতাংশ মধ্যপ্রদেশবাসী।
অর্থাৎ সব কংগ্রেস নেতাদের জনপ্রিয়তা যুক্ত করলেও, দাঁড়ায় মাত্র ৩০ শতাংশ। যা মোদির তুলনায় ঢের কম।